আমি আমার সম্পর্কে কিছু লিখব না..... আমার ছোট ভাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পরাশুনা করে। বিষয় টা আমাদের মা বাবার জন্য উদ্দেগের। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। আমি আমার নিজস্ব দৃস্টি ভঙ্গিতে দেখেছি এগুলো সবগুলো দিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করা হয়েছে। হয় সরকারি দল না হয় বিরোধি দল।
কিন্তু আসল ক্ষতি হচ্ছে আমাদের।
১৩ মার্চ ২০০৯, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ-ছাত্রশিবিরের সংঘর্ষে নিহত হন শিবিরের নেতা শরীফুজ্জামান নোমানী। (ফায়দা নেয় বিরোধি দল)
৩১ মার্চ ২০০৯, ঢাকা মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত হন রাজিব। (ফায়দা নেয় বিরোধি দল)
১ ফেব্রুয়ারি ২০১০, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের বলি হন মেধাবী ছাত্র আবু বকর। (ফায়দা নেয় বিরোধি দল এবং পত্রিকা গুলো)
৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হন ছাত্রলীগের কর্মী ফারুক।
(ফায়দা নেয় সরকারি দল এবং পুলিশ)
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১০, চট্টগ্রামের ষোলশহরে খুন হন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মহিউদ্দিন।
২৯ মার্চ ২০১০, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হারুণ অর রশীদের গলাকাটা লাশ উদ্ধার।
১৬ এপ্রিল ২০১০, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আসাদুজ্জামান ছুরিকাঘাতে আহত, পরদিন মারা যান।
১৫ আগস্ট ২০১০, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত হন নাসিম, পরে মারা যান।
বিঃদ্রঃ প্রথম আলু থেকে নেয়া ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।