গত বৎসর সেপ্টেম্বরে একটা ইভেন্ট দিয়েছিলাম ভারতের সান্দাকফু যাব বলে । ২০০০ সালে ভ্রমণ সঙ্গী রাসেল আর ইউসুফ বলেছিল সান্দাকফু ট্রেকিং এর কথা । যাবার চেষ্টা যেন কেন করা হয়নি । এবার আর কিছুতেই বাদ যাবে না সান্দাকফু । সিদ্ধান্ত চূঁড়ান্ত !! যাব যাবই ।
কিন্তু হায় ! আমাকে তো ভিসা দিল না । যাব কিভাবে ?
সাহায্যে করতে এগিয়ে এল সালমা আপু আর পল্লব ভাই । এবার পেলাম ভিসা । যাক মান বেঁচে গেল তাদের কল্যানে । এবার ব্যাগ গুছানোর পালা ।
সব জিনিস নিলাম ঠিক মত । বাস রাত ৯ টায় । কিন্তু ঢাকার জ্যাম ঠেলে যখন বাসে উঠলাম তখন বাজে নয়টা ত্রিশ । এই ত্রিশ মিনিট কিভাবে যে পাঁচজন বাসের লোকদের কি বুঝিয়ে বাস আটকে রেখেছিল তারা তা আল্লাহই জানে । বৃষ্টি, জ্যাম, আর পহেলা বৈশাখের চাঁদা দিয়ে বুড়িমারি পৌছাতে সকাল দশটা বেজে গেল ।
এবার এস আর পরিবহনের জলিল মামাকে ডেকে পাসপোর্ট ধরিয়ে নাস্তা খেলাম বুড়ির হোটেলে । কাষ্টম আর ইমিগ্রেশনের কাজ সারা হতেই রত্তনা দিলাম । চেংরাবান্ধা অর্থ্যাৎ ভারতের ইমিগ্রেশন অংশে ।
আমাদের দল
রবিউল হাসান খান মনা
নিজাম উদ্দিন মিজান
মোহাম্মদ সাইফুল সুমন
এস এম শহীদুল ইসলাম রানা
জাকারিয়া সবুজ
মশিউর রহমান মাসুম
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।