ইয়া আল্লাহু - ইয়া রাহমানু - ইয়া রাহিম। অন্ধকার কবর। একজন প্রগতিশীল শুয়ে।
পাশে সাওয়ালকারী মালাইকা।
প্রশ্ন ০১: মান রাব্বুকা? [তোমার রব কে?]
উত্তরঃ রব? এইটা আবার কি জিনিস? ক্রিয়েটর হচ্ছে আল্লাহ্,
এইটা জানি।
রব জিনিসটা বুঝলাম না।
প্রশ্ন ০২: মা দ্বীনুকা? [তোমার দ্বীন কি?]
উত্তরঃ দ্বীন মানে? ও ধর্ম?? আমি তো ধর্মনিরপেক্ষ ছিলাম।
আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানবসেবাই আসল। আমি বুঝি ধর্ম
একটা উপলক্ষ্য মাত্র।
স্রষ্টার নিকটবর্তী হওয়াটাই মূল লক্ষ্য
হওয়া উচিৎ আমাদের।
প্রশ্ন ০৩: [রাসূলকে দেখিয়ে] মান হাজা রাজলু? [এই
ব্যাক্তি কে?]
উত্তরঃ উনি একজন খুব ভালো আরব ব্যাক্তি সম্ভবত। তিনিও
হাজারটা ধর্মের মত একটা ধর্ম নিয়ে এসেছিলেন।
তাঁকে নিয়ে খুব একটা জানার ইচ্ছে হয়নি। আমি তো বললামই ধর্ম
নিয়ে বাড়াবাড়ি জিনিসটা আমি পছন্দ করিনা।
যার যার ধর্ম
তার তার। আমরা সবাই স্রষ্টার নিকট যাওয়ার
চেষ্টা করি বিভিন্ন ধর্মের মাধ্যমে। তাই এনাকে নিয়ে অত
পড়ালেখার কোন প্রয়োজন মনে করিনি। বাই দ্যা ওয়ে,
আমি বেঁচে থাকতে কারা নাকি তাঁকে নিয়ে আজেবাজে কথা বলত।
আর এই লেইম বিষয়টা নিয়ে মৌলবাদী হুজুর
কতগুলা যা অবস্থা করলো দেশে।
মারেম্মা।
[অতঃপর সেই উহুদ পাহাড়ের চাইতেও ভারী হাতুড়ির আগমন..
***
আসল কথাঃ এটা নিছক ফাননা। বাস্তব অবস্থাকে তুলে ধরা হয়েছে। বুঝানো হয়েছে, ধর্মনিরপেক্ষতা আর ইসলাম একসাথে থাকতে পারে না। কোন ধর্মনিরপেক্ষ লোকমাত্রই এটা পড়ে নিজেকে পরিস্থিতির সাথে তুলনা করবে।
এটা একটি উদাহরণ মাত্র। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।