ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কে এই অষ্টাদশী ‘আলো’? চলাফেরা করছে ঠিকই। ধীরে ধীরে কথাও বলছে। সবকিছুই স্বাভাবিক। তারপরও যেন সে অসহায়। তার ঠিকানা এখন একমাত্র ঢাকা মেডিকেলই।
কারণ, সে বলতে পারছে না তার ঠিকানা। সঠিকভাবে স্মরণ করতে পারছে না তার মা-বাবাকেও। সে এখন যাবে কোথায়?
গতকাল হাসপাতালের ওয়ার্ডে আলোর সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। নাম জানতে চাইলে শুধু বলে আলো। কিছুক্ষণ পর বাবার নাম বলে শাহজাহান।
এর বেশি কিছুই সে বলতে পারছে না। শুধু নিচের দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাইবোন আছে কিনা প্রশ্ন করলে অনেকক্ষণ চুপ থেকে বলে, ছোট্ট একটি ভাই আছে। খুব ছোট্ট। নাম আরাফাত।
বাড়ির ঠিকানা জানায় মিরপুর ১১ নম্বরে। কিন্তু বাসা কোথায়, রোড নম্বর কত, সেকশন কী কিছুই বলতে পারেনি সে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত ৩ এপ্রিল বাড্ডা থানা পুলিশ আলোকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে। সন্ধ্যা ৬-৪৫ মিনিটে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। নিউরো সার্জারির দুই নম্বর ইউনিটের অধীনে ২০৪ নম্বর ওয়ার্ডে তাকে চিকিত্সা দেয়া হয়।
তার বেড নম্বর ছিল এক্স-১৭, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৭৫৩৮/৪৯। মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পাওয়ায় সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ভর্তির সময় পুলিশ ডাক্তারদের জানিয়েছিল, আলো সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়।
গত ১২ এপ্রিল ওয়ার্ডের চিকিত্সক তাকে ছুটি দিয়ে দেন। হাসপাতালের এক ওয়ার্ডবয় আলোকে নিয়ে মিরপুর ১১ নম্বরে যান।
কিন্তু আলো সেখানে গিয়ে আর কিছুই বলতে পারেনি। ওই ওয়ার্ডবয় পুনরায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। চিকিত্সকরা জানান, মাথায় আঘাতজনিত কারণে আলো স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলেছে। সে আগের কোনো কথা স্মরণ করতে পারছে না। তাই সঠিক ঠিকানাও বলতে পারছে না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহীদুল হক মল্লিক বিষয়টি জানার পর আলোকে একটি ওয়ার্ডে রাখার ব্যবস্থা করেন। গতকাল তিনি আমার দেশকে জানান, আলোর মা-বাবাকে পেলেই তাকে হস্তান্তর করা হবে। তিনি আলোর প্রকৃত মা-বাবাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কে এই অষ্টাদশী ‘আলো’? চলাফেরা করছে ঠিকই। ধীরে ধীরে কথাও বলছে।
সবকিছুই স্বাভাবিক। তারপরও যেন সে অসহায়। তার ঠিকানা এখন একমাত্র ঢাকা মেডিকেলই। কারণ, সে বলতে পারছে না তার ঠিকানা। সঠিকভাবে স্মরণ করতে পারছে না তার মা-বাবাকেও।
সে এখন যাবে কোথায়?
গতকাল হাসপাতালের ওয়ার্ডে আলোর সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। নাম জানতে চাইলে শুধু বলে আলো। কিছুক্ষণ পর বাবার নাম বলে শাহজাহান। এর বেশি কিছুই সে বলতে পারছে না। শুধু নিচের দিকে তাকিয়ে থাকে।
ভাইবোন আছে কিনা প্রশ্ন করলে অনেকক্ষণ চুপ থেকে বলে, ছোট্ট একটি ভাই আছে। খুব ছোট্ট। নাম আরাফাত। বাড়ির ঠিকানা জানায় মিরপুর ১১ নম্বরে। কিন্তু বাসা কোথায়, রোড নম্বর কত, সেকশন কী কিছুই বলতে পারেনি সে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত ৩ এপ্রিল বাড্ডা থানা পুলিশ আলোকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে। সন্ধ্যা ৬-৪৫ মিনিটে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। নিউরো সার্জারির দুই নম্বর ইউনিটের অধীনে ২০৪ নম্বর ওয়ার্ডে তাকে চিকিত্সা দেয়া হয়। তার বেড নম্বর ছিল এক্স-১৭, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৭৫৩৮/৪৯। মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পাওয়ায় সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
ভর্তির সময় পুলিশ ডাক্তারদের জানিয়েছিল, আলো সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়।
গত ১২ এপ্রিল ওয়ার্ডের চিকিত্সক তাকে ছুটি দিয়ে দেন। হাসপাতালের এক ওয়ার্ডবয় আলোকে নিয়ে মিরপুর ১১ নম্বরে যান। কিন্তু আলো সেখানে গিয়ে আর কিছুই বলতে পারেনি। ওই ওয়ার্ডবয় পুনরায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
চিকিত্সকরা জানান, মাথায় আঘাতজনিত কারণে আলো স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলেছে। সে আগের কোনো কথা স্মরণ করতে পারছে না। তাই সঠিক ঠিকানাও বলতে পারছে না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহীদুল হক মল্লিক বিষয়টি জানার পর আলোকে একটি ওয়ার্ডে রাখার ব্যবস্থা করেন। গতকাল তিনি আমার দেশকে জানান, আলোর মা-বাবাকে পেলেই তাকে হস্তান্তর করা হবে।
তিনি আলোর প্রকৃত মা-বাবাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।