তিনি বলেন, “তারেক রহমান দেশে আসলে দেশে বোমা ও গ্রেনেড হামলার যে ঘূর্ণি ঝড় হবে তাতে বাংলাদেশই উড়ে যাবে। কারণ তারেক যখন দেশে আসবে তখন বোমাবাজরা, জঙ্গিবাদের হোতারা, বাংলা ভাইয়ের প্রেতাত্মারা বেড়িয়ে আসবে। ”
‘তারেক রহমান দেশে এলে আওয়ামী লীগ খড়-কুটোর মতো ভেসে যাবে’ বিএনপি সহাসচিব মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের সমালোচনা করে মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রতিবাদ সভায় হাছান মাহমুদ এসব বলেন।
২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর গ্রেপ্তার তারেক পরের বছর জামিনে মুক্তি নিয়ে যুক্তরাজ্যে যান। ডজন খানেক মামলার আসামি তারেক এরপর আর দেশে ফেরেননি।
পরিবেশে ও বনমন্ত্রী বলেন, “সজীব ওয়াজেদ জয় রাজনীতি আসছে এমন আশঙ্কায় প্রধান বিরোধী দল বিএনপির মধ্যে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। যে কারণে এখন তারা আবল-তাবল বলছে। ”
“জয়ের বক্তব্যের পরে বিএনপি নেতাদের মধ্যে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। তারা এখন তারেক রহমানকে নিয়ে আসতে চাইছে। ”
তারেক রহমানের সমালোচনা করে হাছান মাহমুদ বলেন, “এই তারেক রহমান কে? তিনি জঙ্গিবাদের হোতা, ২১ অগাস্টের গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনাকারী, তিনি হাওয়া ভবন সৃষ্টি মধ্য দিয়ে দুর্নীতি করে দেশেকে পাঁচবার দুর্নীতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান করেছিলেন।
”
দেশের মানুষ সজীব ওয়াজেদ জয়ের মতো একজন মেধাবী নেতৃত্ব চায় বলেও মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের এই প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক।
আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, “বিএনপি ক্ষমতায় আসার রঙিন স্বপ্নে বিভোর। তাদের এ স্বপ্ন সফল হবে না। দেশের মানুষ আর তাদের ভোট দিবে না। অযথা স্বপ্ন দেখে আর বড় কথা বলে লাভ নেই।
”
২০০৮ সালের নির্বাচনের মত এবারও জনগণ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
‘আওয়ামী লীগ নীল নকশার নির্বাচন করবে’ বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে কামরুল ইসলাম বলেন, “কথায় কথায় ষড়যন্ত্র আর নীল নকশা খোঁজে বিএনপি। হত্যা আর ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে জন্ম নেয়া এ দলটি সব সময় ষড়যন্ত্র আর নীল নকশায় মজে থাকে। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।