I am also expert in body builder.
প্রায় ঘরে ঘরে এখন যে রোগ দেখা যাচ্ছে সেটি হচ্ছে ডায়াবেটিস। একবার এটি হলে আর রক্ষা নেই। জীবনের শেষ পর্যন্ত এর দায় বয়ে নিয়ে যেতে হয়। নিয়ন্ত্রণে থাকলে জীবন কাটে স্বাভাবিক। অন্যথায় দুুর্বিষহ।
তাই চিকিত্সকদের পরামর্শ, ডায়াবেটিস হলে খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে সবকিছুই চালাতে হবে নিয়মানুযায়ী। নইলে বিপদ। চিকিত্সাবিজ্ঞানীরা এখন বলছেন, কারও ডায়াবেটিস হবে কিনা তা একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ১০ বছর আগেই বলে দেয়া সম্ভব। অর্থাত্ ডায়াবেটিস হওয়ার প্রথম লক্ষণ দেখা দেয়ার ১০ বছর আগেই বলে দেয়া যাবে আপনার এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা। মার্কিন বিজ্ঞানীরা রক্তে পাঁচটি অ্যামাইনো এসিডের মাত্রা নির্ণয় করে সঠিকভাবে চিহ্নিত করেতে পেরেছেন যে, কাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস হতে চলেছে।
তাই হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীরা এই একই ধরনের পরীক্ষার মাধ্যমে টাইপ ২ ডায়াবেটিস সম্পর্কে আগে থেকেই সতর্কতা ঘোষণা করতে পারবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। যদি সত্যি এটি করা যায় তাহলে আগেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হবে। চিকিত্সাবিজ্ঞানীরা বলছেন, ডায়াবেটিসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্ধত্বস অন্যান্য রোগের বিরুদ্ধেও এর ফলে ব্যবস্থা নেয়া সহজ হবে। যুক্তরাজ্যের ডায়াবেটিস গবেষণা দলের প্রধান ড. ভিক্টোরিয়া কিং বলেছেন, যদি আগেভাগে টাইপ ২ ডায়াবেটিস চিহ্নিত ও ব্যবস্থাপনা করা যায় তাহলে হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনি অকেজো হওয়া, অন্ধত্ব এবং পঙ্গুত্বসহ নানা ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, কারা আসলে ঝুঁকিপূর্ণ তা চিহ্নিত করার উপায় বের করাটা আসলে জরুরি
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।