উচিৎ কথা কইতে গেলেতো বলবেন হাজী সাহেবের মুখ খারাপ
নিজস্ব মতিবেদক
চাঁদের বুকে বগুড়ার বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর সমর্থকদের নেয় তিনিও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েব, বিশিষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবীদ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের নির্মম বলি, ইসলামের বাগানে ফুটন্ত গোলাপ আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে দেখেছেন বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ঠ ইসলামী কৃষি বিশেষজ্ঞ ফরহাদ মজহার লুঙ্গি।
রবিবার রাতে নিজ বাসভবনে এক অন্তরংগ সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন লুঙ্গি।
ফরহাদ মজহার লুঙ্গি বলেন, শেষ রাতে আমার পিচ্ছাপ আসে। আমি তখন উল্টা কাতে শয়ন করি। কিন্তু পিচ্ছাপ চলে যায় না।
আরও আসে। আমি আবার উল্টা কাতে শয়ন করি। কিন্তু নিঠুর পিচ্ছাপ যায় না। সে সামরিক শাসনের মত খালি আসে আর আসে। কয়েক বার উল্টা কাতে শয়নের পর ফরিদা আকতার রাগ করে বলল, তুই কি উঠে পিচ্ছাপ করে আসবি নাকি দিব একটা লাথ?
বিষণ্ণ কণ্ঠে ফরহাদ মজহার লুঙ্গি বলেন, মালাউন কবি রবীন্দ্রনাথ বলে গেছে, পুর্ব যুগে অশোক গাছে নারীর চরন লেগে ফুল উঠিত জেগে।
কিন্তু সে একটি ফেসিবাদী ও মিথ্যাবাদী ভ্রষ্টাচারে। জীবনে অসংখ্যবার আমার অশোক গাছটিতে নারীর চরণ লেগেছে, কিন্তু বিনিময়ে কিছুই জেগে উঠে নাই। ফুল ত দুরের কথা, বরং অশোক গাছটিই ফুলে উঠেছে। ফরিদা আকতারকে আমি ঘুমের ঘোরে বললাম, ও মা তোমার চরন দুটি বক্ষে আমার ধরি। সে বলল, মা ডাকলি বানচুদ, মা ডাকলি? এই বলে সে আমায় লাথি মেরে খাট থেকে নিচে ফেলে দিল।
মেশিন দেখে সাঈদীকে সনাক্ত করেছি: মজহার
আবেগঘন কণ্ঠে ফরহাদ মজহার লুঙ্গি বলেন, মেঝে থেকে উঠার পর আমি জানালা দিয়ে শেষ রাতের চাদ দেখতে পাই। সেই চাদের বুকে আল্লামা সাঈদীর অবয়ব। যদিও তার মুখ স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছিল না। আপনারা বলছেন জামায়াত মিথ্যাবাদী, বগুড়ার হাজার হাজার লোক মিথ্যাবাদী, অথচ আমিও তো সাঈদীকে দেখলাম। আমিও কি মিথ্যাবাদী?
মুখ স্পষ্ট বুঝা না গেলে কি করে চাদের বুকে সাঈদীকে সনাক্ত করলেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ফরহাদ মজহার লুঙ্গি সরাসরি উত্তর না দিয়ে বলেন, সাঈদীর মেশিন জামায়াতের সমর্থকদের ঘরে ঘরে সকল নারী চিনে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।