আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জাফর ইকবালের মিথ্যাচারে তাঁর মায়ের মুখখানি মলিন হলো

আদিম যুগে মানুষ পাথর ঘষে প্রথম আগুন আবিস্কার করেছিল । তারপর থেকে সমাজ-সভ্যতা উন্নতির পথে যাত্রা করেছিলো । এ সম্ভব হয়েছিল আগুনের পজেটিভ ব্যবহারের কারণে । আমি আকিক পাথরের মাধ্যমে সমাজকে নতুন ভাবে আগুন জ্বালানো শিখাতে চাই। যে ধুয়া বিহীন আগুনের আলোতে সমাজ আলেক

জাফর ইকবালের কি নিরপেক্ষ থাকতে মন চায় না ?তার বিভিন্ন গল্প ফিকশান বাদ দিলাম যখন কোনো সিরিয়াস বিষয় নিয়ে কলাম লেখেন তখন অন্তত পক্ষে নিরপেক্ষ থাকা উচিৎ ।

দিনের বেলায় তাঁর একটা কলাম পড়েছিলাম মনযোগ দিয়ে । খুবই ভালো লাগছিলো । আবেগ দিয়ে দেশের কথা কজনই বা এমনভাবে তুলে ধরতে পারে । কিন্তু একটা জায়গায় তিনি মিথ্যার আশ্রয় নিলেন কোনো বিশেষ মহলকে খুশি করার জন্য। এসব লেখা নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে লিখা উচিৎ যেমনটা করেন তাঁর ভাই হুমায়ূন আহমেদ।

তিনি ২০০৩ সালের কমনওয়েলথ এর পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশনের কথা বলছেন। যেখানে জাতীয় সংঙ্গীত বাজাতে সম্যসা হয়েছিলো । এটা হতেই পারে এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগীত বাজাতে যান্ত্রিক ত্রুটির সমস্যা হয়েছিল । যাই হোক তিনি বলেছেন , "একাধিকবার চেষ্টা করেও যখন সেটি বাজানো সম্ভব হয়নি, তখন সে সময়কার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া একজন সাংসদকে সেটা গাইতে বলেছিলেন। সেই সাংসদ পুরোটুকু জানতেন না, একটুখানি গেয়ে হাল ছেড়ে দিলেন।

" এখানে আমার আপত্তি । ঘটনার শুরু এভাবে সংঙ্গীতের প্লেয়ার সমস্যা হচ্ছে । কোনো শব্দ হচ্ছে না। সবাই কিংকর্তব্যমিমূঢ় । তখন যুব দলের সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এম পি এগিয়ে গিয়ে জাতীয় সংঙ্গীত গাওয়া শুরু করেন ।

এবং যতটুকু গাওয়ার তা গেয়ে শেষ করে আসেন। তিনি কারও নির্দেশের অপেক্ষায় ছিলেন না। খালেদা জিয়াও কাউকে কিছু বলেন নি । পরের দিন মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এমপির প্রসংশা করে বিভিন্ন সংবাদ পত্র নিউজ প্রকাশ করে এবং অনুষ্ঠান আয়োজক দের ব্যবস্হাপনার সমালোচনা করা হয়। অথচ জাফর ইকবাল কী মিথ্যাচারটাই না করলো ।

বিস্তারিত দেখে আসুন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.