আকর্ষনীয় উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্বকাপ সুরু হয়ে গেল। খেলাও চলছে। বাংলাদেশ কৃকেট এখন যে পর্যায়ে আছে মনে হয় না আগে তা কখনো ছিল, কৃকেট দর্শক-ফ্যান দের মাঠের আচরন ও অনেক ম্যাচিউর্ড হয়েছে, টাইগাররা ম্যাচ হেরে যাওয়ার পরও বিপুল করতালি পেয়েছে।
কিছু ব্লগার, ফেসবুকের কিছু কবি-লেখক, ভারতীয় কিছু পত্র-পত্রীকা এবং খন্দকার দেলয়ার গং উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানের ব্যাপারে বিরুপ মন্তব্য করেছেন।
ভারতীয়রা নানা কথা বলতেই পারে।
তাদের কিছু কিছু পত্র-পত্রিকায় উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান কে হতাশাব্যাঞ্জক বলা হয়েছে। তারা তো বলবেই। তাদের পারফরম করতে কম সময় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে (শ্রীলঙ্কার সমান) যেখানে বাংলাদেশ সময় নিছে প্রায় ৪ গুন বেশী। তারা প্রথমে চেয়েছিল উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান ভারতে হোক, বাংলাদেশ লবিং করে সেটা ঢাকায় এনেছে। তারা আরো unhappy কারন খারাপ ব্যাবস্থাপনার কারনে ইডেন গার্ডেন ভেনু হাতছাড়া হয়েগেছে।
কিন্তু আমদের দেশের অবস্থা দেখেন।
কি দারুন বর্নাঢ্য superb উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান। ICC প্রধান বলেন আগের যেকোন উদ্ধোধনীর চেয়ে ঢাকার অনুষ্ঠান একধাপ এগিয়ে।
জমকালো উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান সুন্দর বর্নিল-উজ্জল আকর্ষনীয় হওয়াতে, আর মুল আনুষ্ঠানে ভারতীয় শিল্পীদের বাড়াবাড়ি না থাকায় দুখ্যবাদি কিছু লোকের হতাশা আরো বেড়ে গেছে আর মগবাজারি গ্রুপে তো রিতিমত শোকের ছায়া দেখা গেছে।
আর ফেসবুকের কিছু প্রগতিশীল নামধারি কিছু কবি-লেখক রাও মুষরে পরেছে।
একদিন পর জানা গেল আমাদের খন্দকার দেলয়ার গং চরম অসন্তুষ্ট এবং একধাপ এগিয়ে কোন তথ্য-প্রমান ছাড়াই দুর্নিতীর অভিযোগ এনেছেন, পরদিনই প্রকাশ্যে জানিয়ে দিয়েছেন।
অবাক হওয়ার কিছু নেই, টেষ্ট ষ্টেটাস পাওয়ার পরও এই সব হতাশাবাদিরা অসন্তুষ্ট ছিল। বলতো .. “খেলা বুঝেনা আবার টেষ্ট ষ্টেটাস নিসে .. লোক হাসাইতে যাবে ..!!
অথচ তখন লবিং করে Test status নেওয়া না হলে তালিকায় এক নম্বর প্রাপ্য কেনিয়া তা পেয়ে যেত। আমরা ১৫-২০ বছর পিছিয়ে পরতাম। যেভাবে পিছিয়ে পড়েছিলাম বিনামুল্যে পেয়েও fiber optic link হাতছাড়া করে, যার কারনে ১৫ বৎসর দেরি করে দেশ internet connected হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।