www.facebook.com/omith.hasan.9
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের পর্যবেক্ষণ অনুসারে জামাতকে নিষিদ্ধ করা ছিল
স্বাভাবিক।একই ট্রাইবুনালে ব্যক্তির পাশাপাশি সংগঠনেরও বিচার করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু জামাতের গঠনতন্ত্রে ‘আল্লাহর উপর পুর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ থাকায় নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। এতে প্রকারান্ডে জামাতই লাভবান হয়েছে।
কারণ, রায়ে এটা স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে যে, জামাত আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস
স্থাপনকারী একটি দল এবং নির্দিষ্ট কোন
অপরাধের জন্য তাদের অবৈধ করা হয়নি। জামাতও এখন দেশবাসীর কাছে ও দুনিয়াব্যাপী এটাই প্রচার করবে যে, দেখ আমাদের কোন অপরাধ নেই, আমরা আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপনকারী বলেই আমাদের নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। এতে ধর্মপ্রাণ মানুষ ও মুসলিম বিশ্বের সহানুভুতি পাওয়া তাদের জন্য সহজ হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আল্লার উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রাখলে যদি একটি সংগঠনকে নিষিদ্ধ হতে হয় তাহলে যেসব ব্যক্তি আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রাখে তাদের নাগরিকত্ব থাকে কি করে........????
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।