সাকিবের সিদ্ধান্তের ভাল খারাপ দুই দিকই আছে। ডিউ ফ্যাক্টর হলে রাতে বাংলাদেশী স্পিনারদের বল গ্রিপ করতে সমস্যা হবে। ফলে স্পিননির্ভর বাংলাদেশ ভাল বল করতে পারবে না। এদিক থেকে ঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সে। এই ছেলের মাথা কাজ করে ভাল।
আবার অন্যদিকে বেশি ডিউ পড়লে বল স্কিড করতে পারে। জহির, মুনাফ এবং নেহরাকে খেলা তখন কষ্টকর হয়ে উঠবে। মাঠ ভিজে গেলে আউটফিল্ড স্লো হয়ে যেতে পারে...এটা একটা সমস্যা হতে পারে।
তবে সবটাই নির্ভর করে বাংলাদশ বোলাররা কেমন করে সেটার ওপর। শুরু থেকেই চাপে রাখতে হবে।
লাইন টু লাইন বল করতে হবে। কোন এক্সপেরিমেন্ট নয়। শেবাগকে কোন রুম দেয়া যাবে না। করিডোরে বল করতে পারলেই ও ধরা। এসময় রাসেলকে খুব মিস করছি।
ওর আউটসুইং শেবাগকে ভড়কে দিতে পারত। শফিউল হয়তো পারবে কিন্তু রুবেল লাইন মেইনটেইন না করলেই শেবাগ পেয়ে বসবে।
রাজ্জাক আজকের মূল ভরসা। সিমাররা তাকে ভাল করার ব্যাকগ্রাউন্ড দিতে পারলে সেই আজকের ম্যাচের নায়ক হয়ে উঠতে পারে। সাকিব তো দুই দিকেই অনন্য।
রকিবুলকে নেয়ার কিংবা অ্যাশকে বাদ দেবার মূল্য দিতে হতে পারে। অ্যাশ যেদিন দাঁড়ায় সেদিন ওর দিন হয়ে যায়। কিন্তু রকিবুলের ক্ষমতা নেই কোন ম্যাচকে নিজের করে নেবার। এই রিস্কটা নিলে মনে হয় সাকিব-সিডন্স ভাল করত।
তারপরও দেখা যাক, রকিবুল যেন আশরাফুলের সত্যিকারের রিপ্লেসমেন্ট হয়ে উঠতে পারে।
আল্লাহ ভরসা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।