আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নকিয়ার জনপ্রিয়তায় এখন দূর্যোগের ঘনঘটা!

কিন্ত যে সাধেনি কভু জন্মভূমি হীত স্বজাতির সেবা যেবা করেনি কিঞ্চিত, জানাও সে নরাধম জানাও সত্বর অতীব ঘৃনীত সেই পাষন্ড বর্বর

বছরের শুরু থেকেই চ্যালেঞ্জের মুখে নকিয়া। এ মুহূর্তে নকিয়ার প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ইলোপ এমন কথাই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন। এ বিষয়ে স্টিফেন ইলোপের বক্তব্য নিয়ে লিখেছেন বাংলানিউজের আইসিটি এডিটর সাব্বিন হাসান উল্লেখ্য, স্টিফেন ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে মাইক্রোসফট ছেড়ে নকিয়ায় প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। গুগলের মোবাইল ফোনভিত্তিক অ্যানড্রইড অপারেটিং সিস্টেম এবং অ্যাপলের আইফোনের জনপ্রিয়তার তান্ডবলীলায় এখন নকিয়া অনেকটাই কোনঠাসা। স্টিফেনের ভাষ্যমতে, অ্যানড্রইড সিস্টেম বাজারে এসেছে দু’বছরও পার হয়নি।

কিন্তু এরই মধ্যে স্মার্টফোনের কাঁধে ভর দিয়ে এ সিস্টেম এখন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইডিসি’র সূত্র মতে, ২০০৯ সালে মোবাইল ফোনের বিশ্ববাজারে নকিয়া শতকরা ৩৮ ভাগ অবস্থান দখলে রাখে। কিন্তু ঠিক তার পরের বছর ২০১০ সালে এসে তা দাঁড়ায় ২৮ ভাগে। এ অবস্থার বিপরীতে অ্যাপল এবং এইচটিসির বাজার জনপ্রিয়তা ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে। বিখ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিসিএস এর গবেষক বেন উড জানান, এরই মধ্যে স্টিফেন নকিয়া জনপ্রিয়তার হারানোর পেছনে কারিগরি কারণগুলো চিহ্নিত করেছেন।

সংবাদমাধ্যমে স্টিফেন বিশ্লেষণ করেন, চাইনিজ মোবাইল ফোনের দাপটে এবং নন-স্মার্টফোনের প্রভাবে নকিয়া তার শীর্ষস্থান ধরে রাখতে পারছে না। চীনের তৈরি মোবাইল ফোনগুলো দামে সস্তা, আকর্ষণীয় এবং সব ধরনের চাহিদা পূরণযোগ্য হওয়ায় নকিয়া তার খ্যাতির অবস্থান ক্রমেই হারিয়েছে। নকিয়ার জনপ্রিয়তায় এ ছন্দপতনের প্রধান কারণ চিহ্নিত করে উড জানান, মোবাইল ফোনভিত্তিক অ্যানড্রাইড এবং মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ফোন সেভেন অপারেটিং সিস্টেমই নকিয়ার বাজারে চূড়ান্ত আঘাত দিয়েছে। ফলে এ মুহূর্তে নকিয়া মোটেও ভালো অবস্থানে নেই। এ সত্য খোদ নকিয়ার প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ইলোপও স্বীকার করে নিয়েছেন।

সূত্র মতে, এসব সমস্যা আর উত্তোরণের কর্মকৌশল জানাতে সংবাদমাধ্যমে অচিরেই হাজির হচ্ছেন নকিয়ার এ মুহূর্তের মূল কর্মকৌশলী স্টিফেন ইলোপ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.