বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গত কাল এক সভায় সুখবর জানিয়েছে যে, তারা গ্রাহক পর্যায়ে ৫ শতাংশ হারে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। যা আগামী দুই এক মাসের ভিতরে কার্যকর করা হবে। সূত্রঃ প্রথম আলো
এর চেয়েও বড় সুখবর আমরা পেয়েছি গত কিছু দিন আগে, আর তা হলো এবার শুষ্ক মৌসুমে বিদ্যুতের লোডশেডিং আরও বাড়বে! বিদ্যুৎ বিভাগ বলেছে; চাহিদার বিপরীতে এপ্রিল - মে মাস পর্যন্ত বিদ্যুত উৎপাদনের ব্যবধান থাকবে প্রায় দুই হাজার মেগা ওয়াট। কাজেই গ্রীষ্ম মৌসুমে বিদ্যুতের লোডশেডিং চরম আকার ধারণ করবে।
এই যখন প্রকৃত অবস্থা তখন আমাদের মত সাধারণ গ্রাহকের উপর চাপিয়ে দেয়া হলো বাড়তি বিলের বোঝা। নতুন বিল কার্যকর হতে সময় লাগে মাত্র এক থেকে দুই মাস। আর বিদ্যুতের লোডশেডিং হতে মুক্তি পেতে কত সময় লাগবে, এক থেকে দুই যুগ, নাকি অনন্তকাল, তার উত্তর কে দিবে?
গ্রাহকদের কে লোডশেডিং থেকে পরিত্রাণের কোন বাণী না শুনিয়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর খবর দেয়া কতটুকু যুক্তিপূর্ণএবং গ্রহণযোগ্য হলো তা কেবল সময়ই বলে দেবে।
এভাবে আর কত দিন আমরা গ্রাহকেরা উপযুক্ত মানের সেবা থেকে বঞ্ঝিত হব???
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।