ভালথাকার ব্লগ, ভালবাসার ব্লগ
২য় পর্ব দেখার জন্য এখানে যান
চরম যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যুতে ব্যবহৃত যন্ত্রগুলির ছবি দেখে আমি কিছুক্ষণ হতবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। মানুষ কি করে এতটার্ ববর হতে পারে তা কছুিতইে মাথায় আসছলি না। হায়রে মানুষ!
১। হিরোটিক ফর্ক:
এই যন্ত্রটির এক দিক নির্যাতন ভোগকারীর গলার নিচে দিয়ে এবং অন্য প্রান্ত ঘাড়ের উপর ফিতা দিয়ে আটকানো হত। প্রচন্ড যন্ত্রণায় যখন প্রাণ ওষ্ঠাগত তখন ভিকটিমকে দিয়ে যা খুশি তাই বলানো বা করানো হত।
অন্যথায় শেষ পর্যন্ত তাদেরকে আগুনে পুড়িয়ে নি:শেষ করা হত।
২। লেড স্প্রিংলার:
এই যন্ত্রটি আসলে গলিত সীসা, টার, গরম তেল বা পানি দিয়ে ভরা থাকত এবং এটা দিয়ে ভিকটিমের শরীরের মধ্যাংশ অর্থাৎ পেট, কোমরসহ অন্যান্য অংশে নির্যাতন করা হত। অনেকটা দুরমুজ করার মত তবে অনেক ভয়াবহ যন্ত্রনাদায়ক যা শুনলেও শিউরে উঠতে হয়।
৩।
থাম্বস্ক্রু:
এই যন্ত্রটির অনেক ধরণের ডিজাইনে পাওয়া যেত। অনেকে এটা আস্তে আস্তে আঙ্গুল থেতলানোর ব্যবহার করত। এছাড়াও ভিন্ন ডিজাইনের পায়ের গোড়ালি ভাঙ্গা, পায়ের পাতা থেতলে দেয়ার যন্ত্র ব্যবহার করা হত যা ছিল অত্যন্ত কষ্টকর। (সঠিক শব্দ ব্যবহৃত হল কি?)
৪। টাঙ্গ টিয়ারার:
অসহনীয় বর্বরোচিত ভাবে ভিকটিমের জিহ্বা স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে বেশি বাইরে বের করে নিয়ে আসার নিরীহ দর্শন যন্ত্র এটি।
৫। দ্য রেক:
ভিকটিমের শরীরের প্রত্যেকটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য ব্যবহার করা হত অদ্ভুতদর্শন এই যন্ত্রটি। হাত কব্জি ও পায়ের গোড়ালি এই যন্ত্রের বোর্ডের সাথে বেধে একদিক থেকে অন্য দিকে টানা হত। (পাশবিকতার শেষ কোথায় আল্লাহ মালুম)
৬। ব্রেষ্ট রিপার:
এটি স্বীয় দোষ স্বীকার করার কাজে ব্যবহৃত হত।
বিশেষ করে ব্যাভিচার, পথভ্রষ্টা, নাস্তিক ইত্যাদি অভিযোগে অভিযুক্ত নারীদের স্তনের উপর নির্যাতনের জন্য এই যন্ত্রটি ব্যবহার করা হত।
২য় পর্ব আগামীকাল
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।