আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মেডিকেলের ঈশপের গল্প

একজন চরম বোরিং মানুষ, কোন এক্সসাইটমেন্ট নাই আমার মাঝে। চিল্লাপাল্লা ভালো লাগেনা।

পুরাতন রীতিঃ এক কুমিরের শখ হল তার ৭ কুমির বাচ্চাকে পড়াবে। তার গ্রামেই শিয়াল পন্ডিতের পাঠশালা ছিল। সে কুমিরকে নিয়ে শিয়ালের পাঠশালায় ভর্তি করিয়ে দিলো।

সেটা ছিল আবাসিক। যাই হোক, শিয়ালের ছিল কুমিরের বাচ্চার প্রতি বিশেষ লোভ। সে একে একে বাচ্চা খেতে আরম্ভ করলো, এবং যখন কুমির দেখতে আসত,তখন এক বাচ্চাই বারবার দেখাতো। একদিন কুমিরের সন্দেহ হলো, সে দেখতে চাইলো , সবগুলো বাচ্চাকে পাশাপাশি, কিন্তু ততক্ষনে তো শিয়াল মামা বাকি একটা বাচ্চা খেয়েও ফুট। সুবচনঃ দুস্ট লোকের কাছে ভালো কাজের ভার দিতে নেই।

মেডিকেল রীতিঃ এক কুমিরের শখ হল তার ৭ কুমির বাচ্চাকে মেডিকেলে পড়াবে। তার জেলাতেই মেডিকেল কলেজ ছিলো, কিন্তু চান্স পাওয়া কি এতো সহজ?না। তার পরে আবার শিয়াল পন্ডিতের কলেজ। রোগীর হিসেব নেই। যাই হোক অনেক কোচিং করে, অনেক টাকা গচ্চা দিয়ে তাদের মেডিকেলে চান্স পাওয়ানো হলো, তাতেও আবার আরেক সমস্যা।

৭ জন সাত মেডিকেলে। তাদেরকেও নানা মতলবে তার জেলার মেডিকেলে আনা হলো। যতই হোক নিজের কাছাকাছি থাকবে। কিন্তু বাবা কুমির জানতো না যে, একজন বাদের তাদের কেউ মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক ছিলো না। ফলে কিভাবে ক্লাস ফাকি দেওয়া যায়, সেই চিন্তা।

ক্লাসে উপস্থিতি ফরম দেওয়া হত। তারা দেখলো যে, ক্লাসে না থাকলেও এই ফরমে নাম থাকলে কোন সমস্যা হয় না। তো সেই কাজ। প্রথম দিন তারা একজন অনুপস্থিত থাকলো, দেখল যে কোন সমস্যা নেই। তো একে একে সবাই, যে ছেলেটা পড়তে চাইতো তার উপর ভার দিয়ে, ডেটিং এ টাইম কাটাতে থাকলো।

বাকি ছেলেদের ও বিষয় টা খারাপ লাগলো না। তারাও সে একই কাজ করতে থাকলো, একদিন যা ঘটলো তা হল, ভাল ছেলেটা চিন্তা করলো, যাই আমিও একটা জুনিয়র মেয়েকে পড়িয়ে আসি। তো শিয়াল পন্ডিত ক্লাসে এসে দেখে, যে কেউ নাই!!!!!! আগের ক্লাসেও তো সবাই ছিল। ও ও ও। তাহলে সবাই অটো ছুটি নিয়ে গেছে, ভালোই।

আজ একটু বেশি রোগী দেখা যাবে। দুর্বচনঃ ছুটির রাজা অটো। পুরাতন রীতিঃ এক কুমিরের শখ হল তার ৭ কুমির বাচ্চাকে পড়াবে। তার গ্রামেই শিয়াল পন্ডিতের পাঠশালা ছিল। সে কুমিরকে নিয়ে শিয়ালের পাঠশালায় ভর্তি করিয়ে দিলো।

সেটা ছিল আবাসিক। যাই হোক, শিয়ালের ছিল কুমিরের বাচ্চার প্রতি বিশেষ লোভ। সে একে একে বাচ্চা খেতে আরম্ভ করলো, এবং যখন কুমির দেখতে আসত,তখন এক বাচ্চাই বারবার দেখাতো। একদিন কুমিরের সন্দেহ হলো, সে দেখতে চাইলো , সবগুলো বাচ্চাকে পাশাপাশি, কিন্তু ততক্ষনে তো শিয়াল মামা বাকি একটা বাচ্চা খেয়েও ফুট। সুবচনঃ দুস্ট লোকের কাছে ভালো কাজের ভার দিতে নেই।

মেডিকেল রীতিঃ এক কুমিরের শখ হল তার ৭ কুমির বাচ্চাকে মেডিকেলে পড়াবে। তার জেলাতেই মেডিকেল কলেজ ছিলো, কিন্তু চান্স পাওয়া কি এতো সহজ?না। তার পরে আবার শিয়াল পন্ডিতের কলেজ। রোগীর হিসেব নেই। যাই হোক অনেক কোচিং করে, অনেক টাকা গচ্চা দিয়ে তাদের মেডিকেলে চান্স পাওয়ানো হলো, তাতেও আবার আরেক সমস্যা।

৭ জন সাত মেডিকেলে। তাদেরকেও নানা মতলবে তার জেলার মেডিকেলে আনা হলো। যতই হোক নিজের কাছাকাছি থাকবে। কিন্তু বাবা কুমির জানতো না যে, একজন বাদের তাদের কেউ মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক ছিলো না। ফলে কিভাবে ক্লাস ফাকি দেওয়া যায়, সেই চিন্তা।

ক্লাসে উপস্থিতি ফরম দেওয়া হত। তারা দেখলো যে, ক্লাসে না থাকলেও এই ফরমে নাম থাকলে কোন সমস্যা হয় না। তো সেই কাজ। প্রথম দিন তারা একজন অনুপস্থিত থাকলো, দেখল যে কোন সমস্যা নেই। তো একে একে সবাই, যে ছেলেটা পড়তে চাইতো তার উপর ভার দিয়ে, ডেটিং এ টাইম কাটাতে থাকলো।

বাকি ছেলেদের ও বিষয় টা খারাপ লাগলো না। তারাও সে একই কাজ করতে থাকলো, একদিন যা ঘটলো তা হল, ভাল ছেলেটা চিন্তা করলো, যাই আমিও একটা জুনিয়র মেয়েকে পড়িয়ে আসি। তো শিয়াল পন্ডিত ক্লাসে এসে দেখে, যে কেউ নাই!!!!!! আগের ক্লাসেও তো সবাই ছিল। ও ও ও। তাহলে সবাই অটো ছুটি নিয়ে গেছে, ভালোই।

আজ একটু বেশি রোগী দেখা যাবে। দুর্বচনঃ ছুটির রাজা অটো।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৮ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.