অস্তিত্বহীন অস্তিত্ব...
গত বছর ডিসেম্বরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছারী বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলাম। শাহজাদপুরে রবীন্দ্রনাথের এই কাছারী বাড়ি। যাই হোক রবীন্দ্রনাথ যে কত ধনী ছিল তা বোঝা যায় বাড়িটি দেখলে। সেই সময়ে এই রকম বাড়ি আসলেই বিস্ময়কর। সেইখানে কিছু ছবি তুলেছিলাম।
আগেই বলে রাখি ঐখানে ছবি তোলা নিষেধ ছিল। গোপনে ছবি তুলেছি, তাই ফ্ল্যাশ দিতে পারিনি। সেই জন্য ছবিগুলা ঝাপসা এসেছে।
আগে বাড়িটির সামনের দিকটা দেখুন...
আর একটা স্ন্যাপ...
দোতলা বাড়ি। নিচতলা - উপরতলা দুটাতেই বাড়ির দুই দিকে টানা বারান্দা।
এবার নিচ তলায় ঢোকা যাক। নিচ তলায় রবীন্দনাথের বিভিন্ন চিঠিপত্র, তাঁর জীবনের বিভিন্ন সময়ের ছবি, রবীন্দনাথের নিজ হাতে আঁকা শিল্পকর্ম সাজানো আছে। নিচ তলায় বেশি ছবি তুলতে পারি নি।
চিঠিপত্র---
নিজ হাতে লেখা কতগুলো চিঠি
ইংরেজিতে একটা চিঠি
চন্দ্র মৈত্রের কাছে চিঠি
আরো একটা চিঠি
পেইন্টিং---
শির বিশ্লেষণ
কিছু এক্টা
ছবি---
ঘর
৪টি ছবি
নিচ তলায় এই কয়টাই... এবার উপর তলায় যাওয়া যাক...
উপর তলায় বেশ কিছু ছবি তুলেছি। কিন্তু ফ্ল্যাশ ছাড়া তোলার কারণে কিছুটা ঝাপসা।
উপর তলাটা সাজিয়ে রাখা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যবহৃত আসবাবপত্র আর বিভিন্ন জিনিস দিয়ে। দেখা যাক...
আসবাবপত্র---
অরগান
গোল টেবিল
সোফা সেট
ড্রেসিং টেবিল
টেবিল
হ্যাঙ্গার টাইপের কিছু একটা
ইজি চেয়ার
খাট
আরো কিছু জিনিসপত্র---
থালা-বাটি
ডিশ-জগ ও অন্যান্য
সসপ্যান
ছবি
কুপিবাতি ও অন্যান্য
ঘড়ি-শিকল ও অন্যান্য
সাবান কেস
সসপ্যান
চিনামাটির তৈজসপত্র
খড়ম
খড়ম
কুপিবাতির ঢাকনা
প্লেট
খাবার গরম রাখার পাত্র। এই পাত্রের পাশে ছিদ্র দিয়ে গরম পানি ঢুকানো হয়। সেই তাপে উপরের খাবার গরম থাকে
কুপি
এই হল দোতালা... সম্পূর্ণ এলাকাটা প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। ভিতরে বিশাল বাগান আছে।
এছাড়া নীলকুঠি নামে একটা ভাঙ্গাচুরা একতলা বিল্ডিংও দেখলাম...
রবী ঠাকুরের কাছারী বাড়ি দেখার পর মিল্ক ভিটাতে গিয়েছিলাম। ওইখানে রেস্ট্রিকশন খুব কড়া। ছবি তুলতে পেরেছি পাত্র তিনটা।
যাচ্ছি
এই মেশিনে গুড়া দুধ তৈরি হয়
অস্ট্রেলিয়ান গরু
অস্ট্রেলিয়ান গরু
সবগুলা ছবি পাবেন এইখানে
ভাইয়েরা অ্যান্ড বোনেরা ছবি তোলা নিষেধ জেনেও আমি ছবি তুলেছি, কারন সবার তো আর ঐখানে যাওয়ার সুযোগ হয় না। তাই তারা যাতে দুধের সাধ ঘোলে মেটাতে পারে, সেজন্য ছবি তুলেছি।
কিছু মনে করবেন না। আর মনে করলেও আমার কিছু করার নাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।