ফেলানীকে নিয়ে কোন আন্দোলন হবে না,
কারণ, সে কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য নয়-
তাকে নিয়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিবাদও হবে না,
কারণ , ক্ষমতার জন্য প্রতিবাদ নয় পদলেহন চাই-
ফেলানীকে নিয়ে কোন পত্রিকা লিখবে না-
কারণ , সে লেখায় অর্থ আসে না, বরং দালাল সম্মানী বন্ধ হয়ে যাবে-
ফেলানীকে নিয়ে সেমিনার হবে না-
কারণ , বুদ্ধিজীবীদের বুদ্ধি ও ভাতা রুদ্ধ হতে পারে চিরতরে,
ফেলানীকে নিয়ে মানবাধিকার কর্মীরা জাগবে না-
কারণ – অর্থহীন ওদের বাচার অধিকারই নেই,
ফেলানীকে নিয়ে কবি কবিতা লিখবে না-
কারণ, কবিদের হৃদয় হারিয়ে গেছে কোথায় কে জানে,
....তবু , চোখ বন্ধ করলেই ফেলানীকে দেখি
নববধূর সাজে এক চঞ্চল কিশোরী-
ফেলে দিলেও ফের উঁকি দেয়, হাসিমাখা মুখে।
শুনে যাও,
রাজনীতিবিদ, নেতা, নেত্রী, সরকার - এই অপরাধের বিচার হবেই,
শত বছর চলে যাক......
তোমাদের প্রজন্ম দিয়ে হলেও শোধ করতে হবে নির্লিপ্ততার ঋণ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।