আমি বিলাত থাকি, কামলা খাটি

ছুডু ছুডু পুলাপাইন কি ঘুমাই গেসে নাকি? না ঘুমাইলে দুইটা ঠুয়া মাইরা বাইর কইরা দেয়া হউক। এহন মাঝরাইতে আমরা বড়রা দুষ্টু দুষ্টু কতা কইয়া দুষ্টামী করুম। পুলাপাইন যা ভাগ এইহান থেইক্যা...... ১। ছোড পুলা বাপের কাছ থেইক্যা সেক্স এডুকেশন লইতাসে। পুলা: আইচছা আব্বা, মাইয়াগো ওই যে ওইটা দেখতে কেমুন? বাপ: কামের আগে না পরে? পুলা: উমমম, আগে? বাপ: তুই কি কহনো সুন্দর পাপড়ীওয়ালা লাল গোলাপ দেখসস? পুলা: হ দেখসি।

সেইরাম সুন্দর। তয় পরে কেমন হয়? বাপ: ওরে হারামজাদা, তুই কি কুনোদিন কুত্তারে দই খাইতে দেখসোস? কামের পরে দই খাওয়া কুত্তার মুখের মতো হয়। ২। মাইয়া মারে জিগায়: আম্মা, আমি কেমনে হইসিলাম? মা: বিয়ার পরে তুমার আব্বা আমার ভেজাইনার ভিতরে পেনিস ঢুকাইসিলো, তখন ৯ মাস পরে তুমারে পাইসিলাম। মাইয়া: কিন্তু, সেইদিন যে দেখসিলাম আব্বার ওইডা তুমার মুখের ভিত্রে, থন তুমি কি পাইসিলা? মা: ওরে আমার সোনার চাঁন পুতলা, আমি একডা সোনার চেইন পাইসিালম।

৩। প্রশ্ন: একজন মহিলা যে তার ৯৫% বুদ্ধি হারিয়েছে তাকে কি বলা যাবে? উত্তর: ডিভোর্সড। ৪। নাভানার অফিসে এক সকালে ফাইল সাইন করানোর সময় প্রিন্স সাহেবের সেক্রেটারী খেয়াল করলো তার বসের প্যান্টের চেইন খোলা। সে তার নিজের কেবিনে যাওয়ার সময় বসকে বললো: স্যার, আপনার ব্যারাকের দরজা খোলা।

প্রিন্স সাহেব তখন কিছু বুঝেননি। পরে যখন নিজেকে জরিপ করতে গিয়ে আবিস্কার করলেন তার প্যান্টের চেইন খোলা ছিলো তখন চিন্তা করলেন সেক্রেটারীর সাথে একটু লুলামী করা যাক। সেক্রেটারীকে ডেকে বললেন আচ্ছা, আপনি সকালে যখন দেখলেন ব্যারাকের দরজা খোলা তখন কি খেয়াল করেননি একজন বিশ্বস্ত সৈন্য সোজা হয়ে দাড়িয়ে ছিলো? সেক্রেটারী বললো: না স্যার, আমি দেখেছিলাম একজন ছোট প্রতিবদ্ধী যুদ্ধফেরত সৈন্য ক্লান্তভাবে দুইটা বস্তার উপরে বসে আছে। ৫। স্ত্রী, স্বামীকে টেলিফোন করলো: এই শোনো, আমি আসতে কিন্তু আরো একঘন্টা লাগতে পারে।

স্বামী বেচারা চিন্তা করলো আজকে স্ত্রীকে খুশী করবে, তাই সে একটা ভায়াগ্রা খেয়ে নিলো। কারণ ডাক্তার বলেছিলো, একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেয়ে নিতে। তখনই আবার স্ত্রী ফোন করে বললো: জানো, রাসতায় না এ্যাকসিডেন্ট হয়েছে তাই রাস্তা বন্ধ। আমার আসতে মনে হ্য় আরো দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যেতে পারে। স্বামী আর কি করবে, ভায়াগ্রা দামী জিনিস নস্ট হতে দেয়া যাবেনা তাই ডাক্তারকে ফোন করলো: ডাক্তার সাহেব, আপনি তো একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেতে বলেছিলেন, এখন আমার স্ত্রী আসতে দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যাবে।

তাহলে কি ঔষধ কি জলে গেলো? ডাক্তার বললো: জলে যাবে কেনো আপনার বাসায় কি কাজের লোক নেই? তাহলে তার উপরে অ্যাপ্লাই করে ফেলুন। স্বামী: জ্বী ডাক্তার সাহেব কাজের একটা মেয়ে আছে বটে কিন্তু তার সাথে তো আমার ভায়াগ্রার প্রয়োজন হ্য়না। ৬। একদিন লুল সম্রাট প্রিন্স নাভানায় তার বসকে ফোন করে বললো: বস, আমার মাথা ব্যাথা, ঠেং ব্যাথা, পেটে ব্যাথা। আমি আজকে অফিসে আসতে পারবো না।

বস বললো: না প্রিন্স এমন হ্য়না, তোমাকে আজকে অফিসে খুব দরকার। যে ভাবেই হোক তুমি আসো, একটু দেরি করে হলেও আসো। শুনো আমার যখন এমন হয় তখন আমি আমার স্ত্রীকে আমাকে একটা ভালো ব্লো-জব দিতে। এরপর আমি ফ্রেশ হয়ে যাই এবং ভালোভাবে কাজ করতে পারি। তুমিও এই সিসটেম ট্রাই করতে পারো।

একঘন্টা পরে প্রিন্স বসকে ফোন করলো: স্যার আমি এখন কমপ্লিট ফিট। কিছুক্ষণ পর অফিসে আসবো। বাই দ্যা ওয়ে স্যার, আপনার বেডরুমটা খুব সুন্দর।
।