বাঁধার দেয়াল ভেঙ্গে মোরা এগোবোই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে মি. কেরি তার প্রথম বিদেশ সফর হিসেবে লন্ডনকে বেছে নিয়েছেন। প্রাতরাশের আমন্ত্রণে ব্রিটেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী উইলিয়াম হেগের সাথে কয়েক ঘণ্টা বৈঠক করেছেন কেরি এবং ব্রিটেনকে বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবে সম্বোধন করেছেন। প্রসঙ্গত যুক্তরাষ্ট্র একসময় ব্রিটেনের উপনিবেশ ছিল।
লন্ডনে উপস্থিতি কোন দুর্ঘটনা নয় বলে মন্তব্য করেন মি. কেরি এবং তিনি সাংবাদিকদের আরও বলেনঃ ‘’ ইঙ্গ-মার্কিন বন্ধুত্বের ব্যাপারটি ভালো ভাবে খেয়াল করলে আপনি বুঝতে পারবেন কেন আমরা এ সম্পর্কটিকে অসাধারণ বলে থাকি’’।
পররাষ্ট্র, গোয়েন্দা গিরি এবং প্রতিরক্ষায় ইঙ্গ-মার্কিন সম্পর্কের সমতুল্য আর কোন দ্বিপাক্ষিক রাষ্ট্র খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেন ব্রিটেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী উইলিয়াম হেগ।
ব্রিটেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রেস কনফারেন্সে দুই পররাষ্ট্র মন্ত্রী একে একে নিজেদের কথা তুলে ধরেন। মি. কেরি দৃঢ় ভাবে বলেন যে, ফকল্যান্ড দ্বীপের সার্বভৌমত্ব নিয়ে আমেরিকার অবস্থান নিরপেক্ষ।
আগামী মাসে ফকল্যান্ডে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই গনভোটেই নিশ্চিত হওয়া যাবে যে, এ দ্বীপের অধিবাসীরা কার সাথে থাকতে চাচ্ছে। ব্রিটিশ সরকার এই গণভোটকে এই যুক্তিতে সহায়তা করছে যে এতে করে দ্বীপের অধিবাসীদের আত্ন-নিয়ন্ত্রণের অধিকারের বহিঃপ্রকাশ ঘটবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।