পেতে চাই সত্যের আলো, হতে চাই বিশ্বাসীদের একজন
পত্রিকায় ছাগ সংবাদ
একদা মনের সুখে কাঁঠাল পাতা চর্বন করিতে করিতে ছাগু ভীষণ টায়ার্ড হইয়া পড়িলো। সে শুইয়া শুইয়া জাবর কাটিতে লাগিত। ইত্যবসরে নিদ্রাদেবী তাহার চক্ষে স্থায়ী হইলে সে ঘোঁত ঘোঁত করিয়া নাক ডাকিতে থাকিলো।
সেই পথ দিয়া যাইতেছিলো ধেড়ে ইঁদুর। সে ছাগুর নিদ্রাযাপনের সুযোগ লইলো।
সে দ্রুত ছাগুর পাছা মারিয়া দৌড় লাগাইলো। কিন্তু ছাগুর ঘুম ভাঙ্গিয়া গেলো এবং সে ব্যাপার বুঝিতে পারিয়া ধেড়ে ইঁদুরটিকে তাড়া করিল।
তাড়া খাইয়া সে ষ্টেশনের দিকে ছুটিল এবং এবং একটা ট্রেনে উঠিয়া পড়িলো। ছাগুও কিছুক্ষণ বাদে সে ট্রেনে আসিয়া উঠিলো। বাচাল ইদুঁরটি এরই মাঝে কিভাবে যেন শার্ট-প্যান্ট যোগাড় করিয়া পরিয়া নিলো এবং একটা পত্রিকা নিয়া মুখ ঢাকা দিলো।
ছাগু জনে জনে জিগাইতে লাগিলো, জনাব, আপনি কি একটা ধেড়ে ইঁদুরকে আসিতে দেখিয়াছেন?
একসময় সে শার্ট-প্যান্ট পরা ধেড়ে ইদুঁরকে একই প্রশ্ন করিলো। ধেড়ে পত্রিকা থেকে মুখ না তুলিয়া কহিলো, সে দুষ্ট ইদুঁরটা তো যে কিনা কিছুক্ষণ আগে আপনার পাছা মেরেছে।
ছাগু কহিলো, কি আর বলিব দু:খের কথা। দেখুন, পাছা মেরেছে এক ঘন্টাও হয় নাই, অথচ এরই মাঝে খবরটা পত্রিকায় এসে গেছে।
(আগে একবার দিয়েছিলাম)
উপরে উঠিস না
গল্পটা এক রাজাকার ও তার সদ্যবিবাহিত ৩য় পক্ষের।
বেটা রাজাকারের মেজাজ সব সময় খারাপ থাকে আর সে তার বউ-রে সব সময় ঝারির উপর রাখে। তাই বউডা তারে খুব ডরায়। ইদানীং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা বাতাসে ভাসতেছে, তাই তার মেজাজ মর্জি আরও ভয়াবহ। যাই হোক, ওই বেটার একটু জ্বর জ্বর লাগতেছে বইলা সে ডাক্তারের কাছে গেছে। ডাক্তারদের যা কাজ.... যথারীতি তার মূত্র পরীক্ষা করতে দিছে, সাথে একটা স্যাম্পলের বোতল।
বাড়িতে ফিরে, ওই বেটা বোতলে হিসি করে, টয়লেটের দরজার কোনায় রাখছে। একটু পর ৩য় বউ টয়লেটে যাওয়া সময় ধাক্কালেগে বোতল গেছে পরে। বউ তো এমনিতেই ভীষণ ভীতু, সে তাড়াতাড়ি বোতলটা নিজের .... দিয়ে ভরে জায়গা মত রেখে দিছে।
রাজাকার চাচা পরদিন ডাক্তারের কাছে স্যাম্পল দিলে, ডাক্তার বলছে, ২ দিন পর এসে রিপোর্ট নিয়ে যেতে। চাচা দুই দিন পর যখন ডাক্তার খানায় গেছে, তখন তাদের কনভারসেশন এই রকম:
ডাক্তার (চিন্তিত): এই স্যাম্পল কি আপনার?
চাচা: জ্বি।
ডা: এই স্যাম্পল কি আপনার? (এবার একটু জোরে)
চাচা: আমার না কার? আমি নিজে....ইয়ে করে.... (চাচাও ক্ষেপে গেছে। )
ডাক্তার (মাথা চুলকিয়ে): তাইলে তো আপনি প্রেগন্যান্ট।
(চাচা তো এইবার মহা খাপ্পা)
চাচা: ওই মিয়া মসকারি কর? বেটা ছেলে কখনও .....
ডা: আরে ভাই, দুই দিন হইল নতুন টেস্টিং মেশিন বসাইছি....
চাচা: তাই বইলা ৫০ বছরের জোয়ান বেটারে তুমি .....
ডা: আরে মশাই, আপনি ক্ষেপেন ক্যা? সমস্যা তো আমার, ডাক্তারের, আমি চিন্তা করে পাই না, বাচ্চাটা ডেলিভারি করাব কিভাবে!!!
(অনেক তর্কাতর্কির পর চাচা মোটামুটি কনভিন্সড যে তার বাচ্চা হইলেও হইতে পারে। )
এর পর চাচা বেচারা চিন্তায় চিন্তায় নয়া চাচীর লগে কথা কয় না। রাইতে সোহাগ করে না।
চাচী খুব করে চাচারে বলে ওগো তোমার কি হইছে আমারে কও। চাচা তাও কথা কয় না। চাচী এই বার চাচারে গুঁতা দিয়া বলে বুইরার হইছেটা কি? চাচার এমনিতেই টেনশনে অবস্থা খারাপ, চাচীর ভ্যাজর ভ্যাজরে আরো অতিষ্ট হয়ে বলে, হারামজাদী তোরে আগেই কইছিলাম উপরে উঠিস না।
বলুন দেখি-১{রাজাকার আর ছাগুগো লাইগা কুইজ}
যারা আরো কৌতুক পড়তে চানঃ
কমন কৌতুকগুলোঃ
কিছু কমন কৌতুক
আরও কিছু কমন কৌতুক ( কঠিনভাবে ১৮+)
এবং কিছু কমন কৌতুক ( কঠিনভাবে ১৮+)
মাঝরাত্তিরে কমন কৌতুক
আবার কিছু কমন কৌতুক
চরম কৌতুকগুলোঃ
চরম একখান কৌতুক(১৮+ কিন্তু)
আরেকখান চরম কৌতুক(কঠিনভাবে ১৮+)
সেইরকম একটা কৌতুক{ দূর্দান্তভাবে ১৮+, যারা পড়বেন না তাদের জীবন বৃথা}
আবার কিছু চরম কৌতুক(কঠিনভাবে ১৮+)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।