একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
এই ছবিটা ভাইগ্নার দেড় বছর বয়সের সময়। ছবি দেখলে মনে হয় ভাইগ্না মনে হয় নায়কীয় ভঙ্গী মারতাছে। কিন্তু কাহিনী হইলো উনি উনার আঙ্গুলখানা মুখে নিচ্ছে
এইটাও ঐ দেড় বছরের সময় তার ছোট মামু বদরুলের সাথে।
নিচের সব ছবিগুলো এইবার দুর্গাপূজার সময় তোলা।
দুর্গাপূজার ছুটিতে রোহান তার আব্বা-আম্মার সাথে বাসায় বেড়াতে আসছিলো তখন বদরুল ছবিগুলো তুলছে। এখন ভাইগ্নার বয়স ৪ বছর।
গোছল সেড়ে বের হয়ে দেখে তার মামু তার দিকে মোবাইল ক্যামেরা তাক করছে। শান্ত ভঙ্গিমায় একটা পোজ দিলো
নিজের ছবি তুলতেছে দেইখা ভাইগ্না মজা পাইলো।
চুলে স্পাইক করে একটা ছবি না তুললে কি আর হয়
তার আম্মা গেন্জি পড়াইয়া দিয়া চুলে আচড়িয়ে দিসে।
খেলনা/টেলনা সব কিনে দেই আমি আর তার খাতির হইলো ছোট মামু বদরুলের লগে
পায়জামা/পান্জাবী পরে ফুলবাবু সাজছে আমার ভাইগ্না
সামোর সবাইরে চকলেট সাধতাছে। লন
ঈদের দুইদিন আগে জুতা পিছলিয়ে ডান হাত ভাঙ্গছে। ঈদের পরের দিন যখন আমাদের বাসায় আসলো প্লাস্টার হাতটা গলায় ঝুলানো দেখেই কান্না এসে পড়লো।
পরশুদিন হঠাৎ করে ব্যাপক শ্বাসকষ্ট এবং কাশ শুরু হইলো। আপা উৎকন্ঠিত হয়ে যখন ফোন করলো বুকের ভিতরে ঝড় বয়ে গেলো।
মোবাইলেই শুনতে পেলাম বুকের উঠানামা। সারাদিন মন খারাপ করে অফিস করতে লাগলাম। বিকেলে আবার যখন আপনার নাম্বার থেকে ফোন আসলো বুকটা ধরাক করে উঠলো। ফোন রিসিভ করতেই শুনি ভাইগ্না বলতেছে মামা ভালো আছো? কষ্টমাখা সেই কন্ঠস্বরটা শুনে কেঁদে ফেললাম অফিসেই সবার সামনে।
সবাই দোয়া করবেন ভাইগ্নার জন্য।
ইনশাআল্লাহ আজকে ভাইগ্নার শরীর অনেক ভালো। আমার সাথে অনেক মজার মজার কথা বললো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।