আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিখ্যাতদের রম্যকথা

প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালো চিন্তা ও সেই সাথে ভালো কাজ করা উচিত। সৎ কাজে আদেশ আর অসৎ কাজে নিষেধ করা উচিত।

উপার্জন বদল এক দ্বাদশবর্ষীয় বালক অসাধারণ অভিনয় করল। অভিনয় দেখে আর্থার কোনান ডয়েল মুগ্ধ। ছেলেটিকে কাছে ডেকে বললেন, তুমি লেগে থাকো।

তোমার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। বালকটি বলল, স্যার, আমি খুব গরিব। আপনার এক বছরের উপার্জন যদি এখন আমায় দেন, তাহলে আমার আগামী পাঁচ বছরের উপার্জন আপনাকে দিতে রাজি আছি। কোনান ডয়েল মুখে বিরক্তি প্রকাশ করলেন। ছেলেটি পরে আমেরিকায় গেল।

এক বছর পর তার উপার্জন কোনান ডয়েলের উপার্জনকে ছাড়িয়ে গেল। ছেলেটি চার্লি চ্যাপলিন। দূরত্ব দেড় মাস লন্ডন থেকে ওয়াশিংটনের দূরত্ব অনেক। জাহাজেই দেড় মাস লাগে। যেদিন মার্কিনরা (৪ জুলাই ১৭৭৬) স্বাধীনতার সনদে স্বাক্ষর করে, সেদিন লন্ডনে বসে রাজা তৃতীয় জর্জ তাঁর ডায়েরিতে লিখলেন, ‘আজ সে রকম গুরুত্বপূর্ণ কিছুই ঘটেনি।

’ আমেরিকা স্বাধীনতা ঘোষণা করল, ব্রিটেনের সঙ্গে সম্পর্ক চুকে গেল, অথচ ব্রিটেনের রাজা তা জানতেও পারলেন না। বিখ্যাত শেষউক্তি  ‘আমি সবচেয়ে অন্যায্য সময়ে মারা যাচ্ছি, তবে আমার মনে হয়, আপনারা আমাকে এ জন্য ক্ষমা করবেন। ’ —রাজা দ্বিতীয় চার্লস মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে সুন্দর ও মার্জিতভাবে।  দু-দুবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন লর্ড পালমার্সটন। মৃত্যুর মুখেও তিনি তাঁর স্বভাবজাত কৌতুকবোধ ত্যাগ করেননি: ‘আমার প্রিয় ডাক্তার, আমি মারা যাচ্ছি! এই শেষ কাজটাই আমার করা বাকি আছে!’  মারা যাওয়ার মুহূর্তে লেডি অ্যাস্টরকে ঘিরে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা।

তা দেখে তিনি বলেছিলেন: ‘আমি কি মারা যাচ্ছি, নাকি আমার জন্মদিন পালিত হচ্ছে?’

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ২২ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।