কুরবানী উৎসব
হলুদ ফুলের হলদী মেখে চাঁদ দিলো যেই চুম
গভীর রাতের নীল-নীলিমায় পালায় চোখের ঘুম
জেগে ওঠি শয্যা থেকে দেখি চাঁদের রূপ
জোনাক জ্যোতি রূপার থালা আলোর গহীন কুপ।
দশ দশমীর চাঁদের রূপে অবাক যখন রাত
তখন আমি দৃশ্য দেখি জাতির পিতার হাত
আল্লাহতালার হুকুম নিয়ে কুরবানী দেয় পুত
নিয়ত পিতার সাচ্চা দেখে আল্লাহ পাঠান দূত।
পিতা-পুত্র পরীক্ষা দেয় পরীক্ষাতে পাশ
‘পুত্র যেনো জবেহ না হয়- জন্তু করো নাশ’
হুকুম পেয়ে আল্লাহতালার দূত করে তার কাজ
জন্তু কেবল কুরবানী হয়- সেই থেকে চল আজ।
দৃশ্যগুলে দেখে দেখে শীতল যখন চোখ
হাম্বা করে ডাক দিলো ষাড়- উঠলো কেঁপে বুক
আসতে করে কাছে এসে আদর করি গায়
জড়িয়ে ধরি, আদর করি- কান্না আমার পায়।
কান্না দেখে বলছে ষাড়ে ‘কাঁদছো কেনো ভাই
খোদার হুকুম পালন থেকে আনন্দ আর নাই
তুমি আমায় ভালোবাস সেটাইতো চায় রব
খোদার হুকুম পালন করা এটাইতো উৎসব।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।