হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ان الله طيب يحب الطيبات . অর্থাৎ- “মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র, তিনি পবিত্রতা বা হালালকেই পছন্দ করেন।” যিলহজ্জ মাসের ১০, ১১, ১২ এই তিনদিন যাদের নিকট নিছাব পরিমাণ অর্থ সম্পদ বা স্বর্ণালঙ্কার থাকবে তাদের উপর কুরবানী ওয়াজিব হবে। তবে অবশ্যই উক্ত নেছাব হালাল টাকার হতে হবে। হারাম পন্থায় উপার্জিত যেমন, সুদ-ঘুষ, দুর্নীতি, কালোবাজারি বা অন্য কোনো হারাম পন্থায় উপার্জিত সম্পদ যদি নেছাব পরিমাণও হয় তবুও তার উপর কুরবানী ওয়াজিব হবে না এবং সে টাকা দিয়ে কুরবানী করলেও তার কুরবানী হবে না। তাই যদি কেউ ৫০,০০০ টাকা দিয়ে একটি পশু কুরবানী দেয়, আর তাতে যদি ১টি টাকাও হারাম থাকে তাহলে পুরো কুরবানীই বাতিল হয়ে যাবে। অনুরূপ ৭ জনে মিলে কুরবানী দিলো তার মধ্যে ১ জনের টাকা যদি হারাম হয় তাহলে ৭ জনের কুরবানীই বাতিল হয়ে যাবে। তাই সকলের দায়িত্ব ও কতর্ব্য হবে, হালালভাবে উপার্জিত টাকা দিয়ে কুরবানী করা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।