রাতের আঁধারে যৌথবাহীনি ব্যাপক গোলাবারুদ খরচ করে ইতিহাসের নজির বিহীন রক্তপাতের মাধ্যমে হটিয়ে দেয়ার পর ...
হেফাজতকে ৩টি দোষে দোষী সাব্যস্ত করে।
১। পল্টন এলাকায় সংঘর্ষ
২। কুরআন শরীফে আগুন
৩। সন্ধ্যার পর অবস্থান
সুস্থ্য মস্তিস্কের সবাই জানে পল্টন এলাকায় সংঘর্ষ করেছে জামাত শিবির, বায়তুল মোকাররম দক্ষিন গেটে লুটপাট ও কুরআন শরীফে আগুন দিয়েছে আওয়ামীলীগের কর্মীরা এবং সন্ধ্যার পর অবস্থান দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার কারন বিএনপির মটিবেশন/চাপ অথবা নিয়ন্ত্রন।
উক্ত তিনটি ঘটনাই ঘটেছে অন্যদের দ্বারা অথচ দোষ দেওয়া হচ্ছে নির্দোষ নিরপরাধ হেফাজত কে।
২৫ মার্চ ৭১, নিরস্র মানুষের উপর হামলা করেছিল পাকিস্থানী হানাদার বাহিনী আর
৫মে ১৩, নিরস্র, ঘুমন্ত, ক্লান্ত, নিরপরাধ, বয়স্ক, শিশুদের উপর আলো নিভিয়ে হামলা করে সেই পাকিস্থানী চর ম.হা খা.রাফ হায়না!
মুলত বিএনপির প্রকাশ্যে ঘোষনার কারনেই সরকার ভীত হয়ে এতটা হিংস্র আক্রমন করেছে। বিএনপি ঘোষনা না দিলে এমন হতোনা। অথবা ঘোষনার পর যদি সেভাবে সবাই নেমে পড়ত তাহলেও সরকার এমন ম্যাসাকার করতো না।
বিগত ৬এপ্রিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সুন্দর এবং সুশৃংখল সমাবেশ গুলোর একটি ছিল হেফাজত নামক প্লাটফর্মের নাস্তিক বিরোধী সমাবেশ।
সবাই প্রসংশা করেছে, সহযোগিতা করেছে, খাইয়েছে ইত্যাদি।
তেমনি বিগত ৫মে হেফাজতের ৬টি স্পটে অবরোধ কর্মসুচীও ছিল অত্যন্ত সুন্দর শান্তিপূর্ন। এমনকি শাপলায় মুল স্পটের সমাবেশটিও ছিল শান্তিপূর্ন।
হেফাজত কোন রাজনৈতিক দল নয়, এটা প্লাটফর্ম। এখানে জামাত বিএনপি জাতীয় পার্টি এমনকি আওয়ামীলীগেরও লোকজন ছিল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।