শুধুমাত্র যুদ্ধাপরাধ বলে কথা নয় , অপরাধের সুষ্টু ও নিরপেক্ষ বিচার হবে এটাই স্বাভাবিক এবং সবার কাম্য। তবে একটি প্রচলিত কথা আছে -বিচার মানি তবে তাল গাছটা আমার। বাংলাদেশের রাজনৈতিক কালচারার হচ্ছে নিজের ক্ষেত্রে সাতখুন মাপ অন্যের ক্ষেত্রে তার বিচার আচার, জেল জরিমানা এরকম যা কিছু করা যায় সব কিছু হবে। যুদ্ধাপরাধসহ সব ধরনের অপরাধের বিচার হোক এই প্রত্যাশা প্রতিটি সচেতন নাগরিকের তার সাথে সম্মতি জ্ঞাপন করে বলি - এ সব বিষয় নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠছে। প্রশ্ন উঠছে যুদ্ধাপরাধ আইন নিয়ে।
সম্প্রতি ব্রিটিশ আইনজ্ঞ স্টিভেন কেয়ি প্রশ্ন তুলেছেন এবং আইন মন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন এ বিষয়ে মুখোমুখি বিতর্কে বসার জন্য। প্রশ্ন উঠছে সরকারী দলের মধ্যেও চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী আছে। প্রশ্ন উঠছে বিশেষ দলের লোকদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এ বিচার হবে - তো আসলে এসব বিষয়গুলোর সদুত্তর কি আছে। প্রশ্ন উঠছে -শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবই চিহ্নিত ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীকে ক্ষমা করেছিলেন। যারা ৩০ লাখ লোককে হত্যা করল, দুই লাখ মা-বোনকে ধর্ষণ করল, তাদের চিহ্নিত করে ছেড়ে দেওয়া তো সবচেয়ে বড় অপরাধ।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।