‘আর্সেনিক’ বাংলাদেশীদের কাছে একটা পরিচিত শব্দ। সেচের পানি বাহিত এই বিষ এখন আমাদের চাষের জমিকেও সংক্রমিত করেছে। ফলে, আর্সেনিক দুষিত জমিতে উৎপন্ন খাদ্য-শস্য ও তরিতরকারি ভক্ষণের মাধ্যমেও আর্সেনিক আক্রান্ত হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। কিন্তু, এই আশংকার বাস্তবতা আসলেই নির্ভর করে জমিতে চাষ করা খাদ্যোপযোগী গাছপালা মাটি থেকে কতটুকু আর্সেনিক শুষে নিচ্ছে তার উপর।
আর্সেনিকের আবার বিভিন্ন রাসায়নিক রূপ আছে।
তার একটি বিশেষ রূপ (আর্সেনাইট) সবচেয়ে মারাত্মক। খাবার পানিতে এইরূপ আর্সেনিক সবচেয়ে বেশি উপস্থিত এবং একে সরানোও সবচেয়ে দুরূহ। খাদ্য সংক্রান্ত আর্সেনিকের বিষক্রিয়া নির্ভর করে তার মাত্রার উপরেও। তাই, আর্সেনিকের বিপদ ও নিরাপত্তা নির্ণয়ের জন্য একটা খাদ্যে আর্সেনিকের পরিমাণ ও রাসায়নিক রূপ দুটোই জানা জরুরী। এই বিষয়ে আমার গবেষণালব্ধ ফলাফল সংযুক্ত একটি বই সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
তার বিস্তারিত বিবরণ নিচের লিংকে পাওয়া যাবে -
খাদ্য-শস্যে আর্সেনিক গবেষণা বই
এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের আর্সেনিক, বিশেষ করে খাদ্য-শস্যে আর্সেনিক, গবেষকদেরকে এই বইয়ের বিষয়ে জানান দিচ্ছি যাতে তাঁরা এই গবেষণা হতে উপকৃত হতে পারেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।