সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দুই মাত্রার সতর্কতা (এলার্ট-২) জারি করেছে।
বন্দর সচিব সৈয়দ ফরহাদ উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তর তিনটি সমুদ্র বন্দরে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত জারি করায় চট্টগ্রাম বন্দরে এই দুই মাত্রার সতর্কতা জারি করা হয়।
তিনি জানান, ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত থাকার সময় বন্দরে এক নম্বর সতর্কতা জারি ছিল। সকালে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কমিটির বৈঠক শেষে সতর্কতা এক ধাপ বাড়ানো হয়।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলার প্র্রস্তুতির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সিটি করপোরেশন, বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়, সোমবার বেলা ১২টায় ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিম এবং মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২২০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
ঘূর্ণিঝড়টি আরো ঘনীভূত হয়ে উত্তর দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।