আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৩০তম বিসিএস: ১১টি ভুলের জন্য ১১ নম্বর: মাথামোটাদের ভূলে,বুদ্ধিমানদের মাথামোটা রায়!

মহাসাগর

করছে ১০০ টা প্রশ্ন তাতে আবার ১১ টা ই ভূল। অভিযোগ মূদ্রণজনিত ত্রুটি। প্রশ্ন তৈরি করার পর যে কয়েকবার(চার/পাঁচ) প্রুফ দেখতে হয়(কারেকশন) তা বোধ হয় আমাদের সতর্ক ও অভিজ্ঞ পি.এস.সি কর্মকর্তারা জানেন না। এর চেয়ে কোন কোচিং সেন্টারকে দায়ীত্ব দিলেও ভালো অইতো, তারা ভূল করতো না হয়তো! (লজ্জার কথা কাউকে কইয়েন না) একবার পড়েই দেখুন না! "৩০তম বিসিএস: ১১টি ভুলের জন্য ১১ নম্বর: ৩০তম বিসিএস প্রাথমিক বাছাই (প্রিলিমিনারি) পরীক্ষার দুই নম্বর সেটের পরীক্ষার্থীদের ১১টি ভুল প্রশ্নের বিপরীতে ১১ নম্বর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আদালত ফলাফল প্রকাশের নির্দেশ দিয়ে রিট আবেদনটি নিষ্পত্তি করেছেন।

আজ রোববার দুপুরে বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিজি প্রেসের তদন্ত কর্মকর্তাদের প্রতিবেদন গ্রহণ না করে কমিটির সদস্য সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর হোসেন, পরিচালক বিবেকান্দন বিশ্বাস ও পরিচালক মজিবর রহমানকে ৭ অক্টোবর আদালতে হাজির হয়ে প্রতিবেদনের ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন আদালত। প্রসঙ্গত, ওই প্রতিবেদনে অভিযুক্তদের সহানুভূতির দৃষ্টিতে দেখার সুপারিশ করা হয়। জানা গেছে, ৩০ জুলাই দেশের ১১০টি কেন্দ্রে ৩০তম বিসিএসের প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ২ নম্বর সেটে অসংগতি রয়েছে উল্লেখ করে পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে গত ৮ আগস্ট শফিউল ইসলাম মণ্ডলসহ ১৯ পরীক্ষার্থী হাইকোর্টে এই রিটটি করেন।

ওই দিন সরকারপক্ষ সময়ের আবেদন করলে আদালত শুনানি না-হওয়া পর্যন্ত ফলাফল প্রকাশ না করার মৌখিক নির্দেশ দিয়েছিলেন। তথ্যসূত্র:প্রথম আলো" আর বিজ্ঞ বিচারকের রায়তো এক্কেরে আন্তজাতিক খ্যাতি পাওয়া যোগ্য। বিশেষ ক্ষেত্র: ১. মানে যে ভূল সেটে পরীক্ষা দিল সে সঠিক ৮৯ টি তে শূণ্য পেলেও ভূল ১১ টি তে পাবে ১১। তাহলে তার মোট নম্বর দাড়ালো ০+১১=১১. কিন্তু তার পা্ওয়ার কথা ছিল ০, কারণ যে ৮৯ টি ভূল করলো সে বাকী ১১ টি সঠিক প্রশ্ন থাকলেও ভূল করতো এটাই স্বভাবিক। ২. আবার যে ৮৯ টি তে ৮৯ পেল সে বাকি ১১ টি প্রশ্ন সঠিক হলে সে উত্তর করতে পারত এটা্ও বাস্তব।

তাহলে সে পাবে ৮৯+১১=১০০. উক্ত রায়ের সীমাবদ্ধতা যে, তা ২ নং যুক্তি মানলেও ১ নং সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ। এবং রায়টি অন্য সেটের পরীক্ষার্থীদের মেধাতালিকা থেকে পিছিয়ে দেবে। বিশ্বাস না হলে চেক করে দেখুন। (যার সাধ্য আছে) তার চেয়ে যদি ভূল সেটের ৮৯ টি প্রশ্নের মান ধরা হয় ১০০(অর্থাৎ প্রতিটি প্রশ্নের মান হবে ১০০/৮৯=১.১২৪প্রায়) এবং বাকি ভূল ১১ টি বাদ দেওয়া হত তাহলে কিন্তু এই সমস্যা হতো না। মানে যে ৮৯ টি সঠিক উত্তর দিল সে পাবে ১০০ এবং যে ৮৯ টির ই ভূল উত্তর দিল সে পাবে ০।

দুটি সমস্যারই যৌক্তিক সমাধন দেওয়া সম্ভব হতো। সাথে সাথে যারা ভিন্ন সেটে পরীক্ষা দিয়েছে তাদেরও আপত্তি করার কারণ থকতো না। আপনার সমাধানও আমার সাথে শেয়ার করুন।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.