ভালোকিছুর সন্ধানে নিরন্তর হেঁটে চলা পথের এক ক্লান্ত পথিক ... আমি।
* বিশ্বের সর্বপ্রথম শর্ট মেসেজ সার্ভিস বা এসএমএস পাঠানো হয়েছিল ৩ ডিসেম্বর ১৯৯২ সালে যুক্তরাজ্যে। জিএসএম প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভোডাফোন এসএমএসটি পাঠিয়েছিল।
* বর্তমানে সারা বিশ্বের ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ৭৪ শতাংশই নিয়মিত এসএমএস পাঠায়।
* ২০০৮ সালের এক হিসাবমতে, ওই বছর সারা বিশ্বে প্রায় ৪ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন এসএমএস বিনিময় হয়েছে।
* ২০০৬ সালে এসএমএস খাতে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৮১ বিলিয়ন ইউএস ডলার আর মোবাইল ফোন অপারেটরদের আয়ের ২০ শতাংশের সংস্থান হয়েছে এই খাত থেকে।
* যুক্তরাষ্ট্রে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের ৯৪ শতাংশ নিয়মিত এসএমএস পাঠায়। শতকরা ১৪ জন এসএমএসের মাধ্যমে তাদের ব্যবসাসংক্রান্ত তথ্য পাঠায়।
* ২০০৫ সালের ইংরেজি নববর্ষের দিন সারা বিশ্বে মোট ১৩৩ মিলিয়ন এসএমএস আদান-প্রদান হয়। কোনো নির্দিষ্ট দিনে এটাই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক এসএমএস বিনিময়।
* ২০০৮ সালের এক জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ৩৫৭টি এসএমএস পাঠায়।
* সারা বিশ্বে ই-মেইল ব্যবহারকারীর সংখ্যার চেয়ে এসএমএস ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ।
* ২০০৭ সালে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ৩০০ বিলিয়ন এসএমএস বিনিময় হয়েছে।
* একজন ই-মেইল ব্যবহারকারীর কাছে আসা ই-মেইলের ৬৫ শতাংশই স্পাম বা অবাঞ্ছিত। সেখানে এসএমএসের ক্ষেত্রে এই হার ১০ শতাংশেরও কম।
ওয়েবসাইট অবলম্বনে
সংগৃহীত
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।