যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে.
চারদিকে এখন এ্যানথ্রাক্স আতঙ্কে দিন কাটছে সবার । গরুর মাংস খাওয়া প্রায় এখন বন্ধ বলা চলে । দেশ জুড়ে নানারকম পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে । পশু চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হয়েছে গরুর হাট গুলোতে । আজকে খবর আর পত্রিকাতেও পড়লাম ।
এই রোগ ছড়িয়ে পড়ায় এখন বেশ খারাপ সময় পার করছেন গরু ব্যবসায়ীরা । তাদের বেচা বিক্রি কমে গিয়েছে । আর ২ দিন বাদেই ঈদ । কিন্তু সে তুলনায় বিক্রি খুব কম ।
এবাই প্রথম একটা ঈদ যাবে গরুর মাংশ না খেয়ে ।
এটা কি খেয়াল করেছেন ? যারা খুব সাবধানতা অবলম্বন করেন তাদের কাছে এখন গরুর মাংস মানে বিষ খাওয়া । তাই ঈদ এ গরুর মাংস কেনা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছেন অনেকে। এই সুযোগে মুরগী আর খাশির মাংসে এর দাম এখন বাড়তি এর দিকে । ব্যবসায়ীরা মুরগী এর দাম বাড়িয়ে দিয়েছে ।
এবার ঈদটা তাহলে খাশি আর মুরগী দিয়াই হয়ত করতে হচ্ছে ।
কইদিন আগে শুনলাম খাশির মাংস ও নাকি খেতে বারণ করেছেন ডাক্তাররা । যদিও এটা শোনা কথা ।
এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে, দেশ এর মানুষ কি খাবে ? কোন কিছুতেই যে খেয়ে শান্তি নাই । সব কিছুতেই দেখি ভেজাল আর ভেজাল । মাংসের কথা তো বললামই ।
আর বাকি কি আছে ? মাছ খাবেন ?? ফরমালিন দেয়া তো !!! ফলমুল খাবেন ?? পারবেন না । ফল পাকানোর জন্য কেমিক্যাল দেয়া হচ্ছে ।
এত ভেজাল খেয়েও যে আমরা এখনও ঠিক আছি সেটাই আল্লাহ এর কাছে হাজার শুকুর ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।