মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামীেক রাষ্ট্রপতির ক্ষমা ঘোষনা
রাষ্ট্রপতি নিজ ক্ষমতাবলে নাটোরের গামা হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ২০ জন আসামীকে ক্ষমা করে দিলেন যেহেতু তারা সকলে ক্ষমতাসীন দলের সাথে সংশ্লিষ্ট। কদিন আগে এমপি ডাঃ ইকবাল সহ অন্যদের বিরুদ্ধে মালীবাগে মিছিলে গুলি চালানোর মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩১শে ডিসেম্বর বাধনকে শ্লীনতা করার অভিযোগে ছাত্রলীগের নেতার বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী বলেন স্বন্ত্রাসী যেই হোক তাকে ছাড় দেয়া হবেনা।
আসলে এগুলো সরকারের পক্ষ থেকে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উদ্ভাসিত শাসক শ্রেণীর পক্ষ থেকে জনগণকে এই রমজানের উপহার ।
তবে আমার প্রশ্ন অন্য একটি। ২০০৪ সালে ডঃইয়াজউদ্দীন আহমেদ রাষ্ট্রপতি হিসাবে একজনের মৃত্যুদন্ড মাফ করে দিয়েছিলেন। তখন সুশীল সমাজের ধারক ও প্রতিনিধি হিসাবে প্রথম আলো , জনকন্ঠ , ডেইলী স্টার এবং নারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ পত্রিকা ও মিডিয়ায় প্রতিবাদ -এর ঝড় তুলেছিলেন। কিন্তু এখন তারা চুপচাপ কেন?
যেহেতু সমমনা বলে ? যেহেতু যাদের মাফ করা হচ্ছে তারা রাজাকার না বলে?
আর কত আইনের শাসনকে লাথ্থি মারা হবে । হে স্বদেশ তোমার পরে ঠেকাই মাথা ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।