বেপোয়া মানুষ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা যেভাবে হামলা করছে তাতেই পরিষ্কার যে, পরিকল্পিতভাবে এমন কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে নিশ্চয়ই কোন উদ্দেশ্য রয়েছে। সাধারণত দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বটি পালন করে থাকে পুলিশ বাহিনী। পুলিশের সঙ্গে থাকেন আনসার সদস্যরাও। আর প্রয়োজনবোধে নামানো হয় বিজিবি সদস্যদেরও। আর এই পুলিশের ওপর যদি উপর্যুপরি হামলা চালানো হতে থাকে তাহলে এক পর্যায়ে তাদের মনোবলে চিড় ধরবে বলে ধারণা জামায়াত-শিবিরের।
আর সে কারণেই ওই পথ বেছে নিয়েছে জামায়াত-শিবির। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নামে জামায়াত-শিবির হাঁটছে ভিন্ন পথে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়ে আসায় গত নভেম্বর থেকে জামায়াত তাদের কৌশল পরিবর্তন করে। মূলত তখন থেকেই শুরু হয় পুলিশের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা। কোন ধরনের কর্মসূচী ছাড়াই জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর ঝটিকা কায়দায় হামলা চালাতে শুরু করে।
তাদের একটাই চিন্তাধারা আর তা হল দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে সরকারকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে বাধাগ্রস্থ করা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।