বুধবার সকাল থেকেই সাগর মোহনার চরফ্যাশনের কুকরী-মুকরী, ঢালচর ও মনপুরার বিভিন্ন স্থানে দমকা হাওয়া ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
মেঘনা তীরবর্তী মানুষের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়েছে।
সকালের দিকে বিভিন্ন এলাকায় রেডক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের ব্যপক প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ওয়াহেদ বিডিনিউ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জেলা প্রশাসন দুযোর্গ মোকাবেলায় ২৫০টি আশ্রয় কেন্দ্র, নয় হাজার ১৩৫ জন সেচ্ছাসেবীকে প্রস্তুত রেখেছে। ৯২টি মেডিকেল টিম প্রস্তুত রয়েছে।
এছাড়া উদ্ধার অভিযানের জন্য নৌকা ও ট্রলারসহ বিভিন্ন যানবাহন প্রস্তুত রেখেছে।
ইতোমধ্যে ভোলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দুর্গম এলাকার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়ার কাজ শুরু হয়েছে বলেও জানান ওয়াহেদ।
এদিকে, ঝুঁকির মুখে পড়েছে ভোলা শহর রক্ষা বাঁধ। যেকোন মুহূর্তে এটি ভেঙে শহর তলিয়ে যাওয়ার আশংকা করা হচ্ছে।
ঝড়ের আশংকায় উপকূলবর্তী মানুষ ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।