চুয়াত্তরের স্মৃতি যাদের মনে আছে তারা ভোলার নির্বাচন দেখে বিস্মিত হবার কথা নয়।
আওয়ামী লীগের ভোলায় শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণের দাবির সাথে দেশবাসী কতটুকু একমত?
১- ৫৭টি কেন্দ্রে বিএনপির কোনো এজেন্ট ছিল না। সকাল ৯টার পরই তাদের বের করে দেয়া হয়।
২-লালমোহনের ২টি কেন্দ্রে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা বিএনপির ২৪ জন কর্মী সমর্থক আহত।
৩-তজুমদ্দিনে বিএনপির যুগ্নমহাসচিব আমানুল্লাহ আমান প্রতিপক্ষের দ্বারা আহত।
৪-একাধিক কেন্দ্রে কারচুপি ও অনিয়মের জন্য জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে বিএনপির লিখিত অভিযোগ।
৫- এর প্রেক্ষিতে ৯টি কেন্দ্রের ভোটগ্রহন স্থগিত।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।