বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই জেলায় ঝোড়ো হাওয়া বইছে। সেইসঙ্গে চলছে প্রবল বৃষ্টি। বুধবার রাত থেকেই জেলার অধিকাংশ এলাকার বিদ্যুত্সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
বেতাগী থানার ওসি বাবুল আখতার জানান, পূর্ব রানীপুর এলাকায় ঝড়ো হাওয়ার মধ্যে সৈয়দ আলী খান (৭৫) নামের এক ব্যক্তি বুধবার শেষ রাতে গাছচাপা পড়ে মারা যান।
এছাড়া কাজিরাবাদ ইউনিয়নের বকুলতলীতে মারা গেছে আবির হোসেন নামে ছয় বছর বয়সী এক শিশু।
তার বাবার নাম আবু হানিফ।
ওসি বাবুল আখতার জানান, বাড়ির পাশে বজ্রপাত হলে ‘আতঙ্কিত হয়ে’ শিশুটি মারা যায় বলে পরিবারের সদস্যরা তাকে জানিয়েছেন।
ঘূর্ণিঝড় মহাসেন সকাল ৯টার দিকে পটুয়াখালীর খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করে। সেটি আরো উত্তর-পূর্ব দিনে সরে গিয়ে দুপুর নাগাদ চট্টগ্রাম-নোয়াখালী উপকূল অতিক্রম করবে বলে ধারণা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঘূণিঝড়ের প্রভাবে বরগুনার নিচু এলাকায় ছয় থেকে সাত ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাস হয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
বরগুনা শহরের কিছু নিচু এলাকা তলিয়ে গেছে। ভেঙে পড়েছে বহু গাছপালা।
জেলা প্রশাসন বলছে, বরগুনার ৩২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৬৫ হাজার লোক আশ্রয় নিয়েছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।