কে বোঝে কতটা বিষন্ন অনন্ত এই চন্দ্রায়ণ
চাইনি তো কখনো
কন্ঠে নয় দৃষ্টিতে পঞ্চমের সুর ঢেলে দিয়ে,
বৃষ্টিহীন এই বেতাল বর্ষার
সমস্ত অশান্ত গুমোট হাওয়া সঙ্গে নিয়ে
হৃৎপৃন্ডে ব্যাকুলতার ঝড় বৈয়ে দিয়ে
একান্তে, একাকীতে আপন করে
কাছে ডাকুক কেউ!
সংযমের সূর্য মধ্যগগণে রেখে
চাইনি তো অনুভূতির কোন শিশির কণা
মুক্তর দানা হয়ে অঝরে ঝড়ে যাক অন্তরে!
কেন ডাকিলে কাছে এতটা নিবিড় করে
যদি জানতে সবই ছলনা?
ভোলাইনি আমি তো, ভুলিতেও চাইনি
মেনেই তো নিয়েছিলাম, এ সবই খেলা!
যা ছিল অন্তরের জ্বালা
জুঁথী কিংবা বেলীর মালায়
অনুরাগে বা অভিসারে তোমাকে তো
গেঁথে যেতে অনুরোধ করিনি..
বলিনি তো, মাথা খাও!
অথবা দিব্যি রইলে আমার,
আবার আসিবে কও?
তবে কার তারে, এ প্রহসন চেপে রাখ বুকে?
কার তরে এ ব্যাকুলতা, এ প্রতীক্ষা...
১০/০৬/২০১০
[ছবি:ইন্টারনেট]
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।