লিখতে অলসতা লাগে।
মনের ভাব পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ করার একমাত্র উপায় ভাষা। ভিন্ন ভিন্ন গোত্র, গোষ্ঠির ভাষাও ভিন্ন ভিন্ন। স্ব স্ব গোষ্ঠির মানুষ নিজেদের মধ্যে ভাব আদান প্রদানের জন্য তাদের মাতৃভাষা ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু বিপত্তি বাঁধে তখনই যখন ভিন্ন জাতি গোষ্ঠির মধ্যে ভাব আদান প্রদান করতে হয়।
এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যেই ইংরেজিকে গ্লোবাল ল্যাংগুয়েজ করা হয়। তাই সভ্য জাতি হিসেবে ইংরেজি শেখাটা বাঞ্ছনীয়।
মাতৃভাষা ব্যতিত অন্য ভাষা আয়ত্তে আনা চারটি খানি কথা নয়। প্রয়োজন সেই ভাষা শেখার ধৈর্য্য, সেই ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা আর সাধনা। ইচ্ছা থাকলে তা কখনই অসম্ভব নয়।
ইংরেজি ভাষা শেখানো আমাদের জাতীয় পাঠ্যনীতির অন্তর্ভূক্ত। ইংরেজি ভাষা শেখার আদর্শ সময় হচ্ছে মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত। কিন্তু যারা আমার মতো মফস্বল শহর থেকে লেখাপড়া করেছেন, স্কুল ফাঁকি আর দুরন্তপানার যাঁতাকলে সেই সময়টাকে মধুর জলাঞ্জলী দিয়েছেন তারা ভালো করেই জানেন ইংরেজি ভীতি কি? তাদের অধিকাংশেরই শেষ পরিণতি হয় সময়ের অভাবে ভালো কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ইংরেজি শিখতে না পারাটা। যার ফলশ্রুতিতে মাশুল গুনতে হয় সারা জীবন। আর আফসোস করতে থাকেন জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া সময়গুলোর জন্য।
কিন্তু তারাই হয়তো একটু দিক নির্দেশনা পেলে তাদের সেই ভুলগুলোকে শুধরাতে পারেন। আর পারেন মাথানত জীবনের অবসান ঘটাতে।
উল্লিখিত কথাগুলো আমার ক্ষেত্রেও সত্য। তাই ইংরেজি শেখার মানষিকতা নিয়ে খোঁজ করতে থাকি ভালো একটি বইয়ের। আর মোটামুটি ভালো একটা বই পেয়েও যাই।
তাই দুই দিন কষ্ট করে টাইপ করে ব্লগ আকারে বইটির একটি অনলাইন ভার্সন তৈরি করি। ভাবলাম যদি অন্য কারো উপকারে লাগে।
সাইটটির কিছু বৈশিষ্ট্য:
১. বইটি সাইফুর স্যার রচিত। নাম Elementary Spoken.
2. সহজভাবে লেখা যা দুই মাস সময়ে মোট ২৪টি লেসনের মাধ্যমে শেষ হবে।
৩. কিভাবে প্রাকটিস করবেন তা সিলেবাস ভিত্তিক নির্ধারন করে দেওয়া।
সাইটটির লিংক হচ্ছে: Spoken BD
পূ্র্ব প্রকাশিত টেকটিউন-এ ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।