আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একটুস খানি ট্রেন্স: মিউজিক এডিকশন কারে কয়! পুরা ঘোরের মধ্যে থেকে উঠে আসা সব মিউজিক!

আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!

তার আগে নীচের গান দুইটা শুনে, যদি পছন্দ হয় তাইলে মনে হয় আপনের লিগাই এই পোস্ট: তবে দুই খান কথা রুমের ভিতর আপনে একলা থাকবেন সারাউন্ড সাউন্ড স্পিকার আর সাথে মিউজিক শোনবার জন্য সুন্দর একখান মন। তাইলেই শুনেন! ax Graham feat. Ana Criado - Nothing Else Matters Paul van Dyk feat John McDaid - Home (Cosmic Gate Remix) গান শুনছেন? ভালো লাগলে তাইলে নীচে পড়া শুরু করেন! কি নিয়া লেখতাছি? ধূপ ধাপ গান শুইনা পোলাপান কি মজা বুঝি না। এর চেয়ে রবী চাচু আর নজরুল ভাইয়ের গান কত ভালো, এইডা কেডা বুঝাইবো। লগে আরেক খান গানও ভালা পাই, এইডা হইলো ট্রান্স।

এই মিউজিক শুনলে মনে হয় যে শুনে ডাইল হে খায় না, যে শোনায় হেই ডাইল খায়! ট্রেন্স কি? বেশী ডীপ ঘুমে গেলেগা (যেমুন ধরেন স্বপ্ন দোষ অথবা নাইট পলুশন টাইম) দেখা যায় চোখটা টিপ টিপ করে। বৈজ্ঞানিকরা কয় এই সময় নাকি মানুষ জন ব্যাফক স্বপ্ন দেখে আর আসল ঘুমডা এই সময়ই হয়। এইডারই কয় ট্রান্স যখন রেপিড আই মুভম্যান্ট হইবো। তয় আমি অখন আলাপ করুম ট্রেন্স মিউজিক লইয়া! কই থিকা আইলো (মামা, হিস্টোরি কও): হিস্টোরি নিয়া আমার কুনোকালেই ইন্টারেস্ট আছিলো না, কারন ইতিহাস পইড়া পাতিহাস খাওন যায় না। পাতিহাস খাইতে হইলে লাগে আগুন আর মসল্লা।

যাই হোউক তাও একটু কই, ১৯৮০ র দিকে ক্লস শুলজ নামের এক জার্মান বেটা কয়ডা এলবাম রেকর্ড করায় যার মধ্যে বেশ কয়েকটা এই ট্রান্স লেভেলের ছোয়া পাওন যায় পরে আরও কিছু এলবামে এই ট্রান্স শব্দটা নিয়া কাম কাজ হয়। তয় ১৯৯০ সালের দিকে জার্মানীতে টেকনো, হাউসের চর্চার পাশাপাশি এই ট্রান্সটা নাইট ক্লাবগুলোতে আরও বেশি জনপ্রিয়তা পায় বইলা ট্রান্সের জন্মদাতা কওন যায় জার্মানী নামক হিটলারী দেশ! আসলেই হিটলারের দেশ! ঘটনা শেষ, অহন ইতিহাস জাননের লোকজন ফুটেন! টেকনিক্যাল কথায় আসি! কেমতে কি? এই ট্রান্স আসলে ইলেক্ট্রনিক ডেন্স মিউজিকের একখান জেনারা যার মধ্যে এসিড হাউস, টেকনো, এমবায়েন্ট এর মতো জেনারার সংমিশ্রন আছে। ট্রান্সের মধ্যে ৪/৪ টাইম সিগন্যাচার (কমন টাইম সেমিসারকেল: যারা লেখা পইড়া পইড়া বাদ্য বাজায় তাগো কাছে এইডা পরিচিত টা্র্ম) দেখতে পাওয়া যায়, লগে টেম্প থাকবো ধরেন গিয়া ১৩০ থিকা ১৫৫ বিপিএম এর মধ্যে, ৩২ বিটের ফ্রেস (এই ফ্রেস হইলো গিয়া ঐ যে যে খাতার আকা ঝুকা দেইখা একজন মিউজিশিয়ান বাদ্য বাজায় হেইডা: অখন আবার কইয়েন না যে ঐগুলা কেমতে লেখে?) এবং হাউস মিউজিকের থিকা একটু বেশী দ্রুত। ইহা গেলো ট্রেন্স নামক সুন্দরীর কিছু স্পেসিফিকেশন। অখন আবার জিগাইবার পারেন ট্রেন্সরে আমি সুন্দরী কইলাম কেন? এইটা পরে কমুনে! ইহা কেমনে বানায়? একখান কমপ্লেক্স কথা কই, একখান প্লেন আকাশে উঠাইতে কি লাগে: সেইটা হইলো ফুয়েল।

তেমনি একখান ট্রান্স বানাইতে ওর ব্যাকগ্রাউন্ডরে উপরে উঠানোর জন্য বা ফান্ডামেন্টাল যেই জেনারা কাজ করে তার একটা হইলো হাউস আরেকটা হইলো টেকনো। যদি এই লাইন না বুঝেন সমস্যা নাই। এইটা মিউজিকের উপর অতিজ্ঞানী পাবলিকগো লিগা (অবশ্য আমিই এই কাতারে পড়ি না)। এখন একখান টেকনো পাওয়ারড সাউন্ড আর হাউস বীটের প্লাটফ্রমে ট্রান্স বানানোর জন্য নীচে চারটা এলিমেন্ট দরকারী: ১) রীফস, রোলস, ব্রেকডাউন আর বিল্ড আপস ২) ছোট স্যাম্পল গুলান ১৬ এবং ৩২তম নোটের উপর যাবে যাবে প্রায়শই ৩) জাতীয় সঙ্গীতের মতো এ্যান্থেম ৪) ম্যাজর মাইনর কর্ডের উচ্চ পর্যায়ের আন্তঃসংমিশ্রন! এখন ধরেন আপনের কাছে এখন একটা সুন্দর হাউস ট্রাক আছে, তো আপনে উপরের সব কয়টা অথবা ইচ্ছেমতো কিছু এলিমেন্ট নিয়ে লাগালেই মোটামোটি একখান ট্রান্স বানাইতে পারবেন। অখন কইতে পারেন যত স হজে কইলাম, ইহা কি এতই সোজা? আমার উত্তর কমু আমি জানি না, কারন আমি মিউজিক প্রোডিউসারও না।

এখন আসেন ট্রেন্সের বেসিক দিক গুলান নিয়া খুটি নাটি গপ মারি! আরো একখান ব্যাপার আছে, এই ট্রেন্স কখনো দ্রুত লয়েও বাজবো আবার কখনো আস্তে আস্তেও বাজবো। প্রত্যেক ডাউনবিটে একটা কিকড্রাম আর আপবিটে অপেন হাই হেটের শব্দ হইবো। আরো অনেক খুটি নাটি আছে যেগুলো আস্তে আস্তে আইতাছি। এইটার স্ট্রাকচার কও মামা: মামারে যখন স্ট্রাকচার জিগাইছো উত্তর তো পাইবাই। একটা ট্রেন্স কম্পোজিশনরে চাইর ভাগে ভাগ করন যায়।

১) ইন্ট্রো ২) ব্রেকডাউন ৩) রিলিজ ৪) আউট্রো ইন্ট্রো ট্রেন্স মিউজিকের প্রথম পার্ট টাই হলো ইন্ট্রো। এইখানে ডিজে সাহেব একটু চান্স পায় আগের গানটার লেজের সাথে পরের গানের লেজ একটু মুড দিয়া যোগ করা। অনেক ক্ষেত্রেই পুরা ভিন্ন বিট মানে বিট চেন্জ্ঞ করে দেয়া হয় কিন্তু যদি মেলোডিয়াস হয় তাইলে আবার সেটা করা হয় না সাধারনত। তখন একটা হারমোনি বা কর্ড দিয়ে ঐ গানের মুড টাকে সেট করতে হয়। তবে এই কর্ড আর হারমোনি যত বেশী চেন্জ করা হয় একটা ডিজের জন্য এই মিক্সিং ততটা সাংঘর্ষিক হয়ে যায়।

এখন ফার্সট ইম্পর্েশন একজন ডিজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন তাই একজন ডিজেকে প্রথম ইম্পরেশনেই পপ হুক বা গানের রিয়েল মেলোডিক টোনটাকে প্রথমে দিয়ে পরে ওটাকে বিভিন্ন মিক্সিং (ক্লাব মিক্সিংও হতে পারে) করে শ্রোতাদের ডিজে ফ্রেন্ডলি হতে সাহায্য করবে। একজন ডিজের জন্য ডিজে ফ্রেন্ডলি হওয়া খুবই ইম্পোর্ট্যন্ট!তাই ক্লাব মিক্সের সাথে ঐ ইন্ট্রোটাকে আরো বেশী বেজ লাইন দিয়া পাউন্ড করলে উহা বেশ ফাটাফাটি কিছু হয়। ব্রেকডাউন ব্রেকডাউন হইলো মিউজিক বাজতে বাজতে হঠাৎ কইরা পারকাশন (পারকাশন হইলো ভাইব্রেশন বা গুতাগুতি রিলেটেড সাউন্ড) আর অন্যান্য এলিমেন্ট খুব তীক্ষ্মভাবে ড্রপ করে। এটা আসলে শ্রোতাদের মাঝে এক ধরনের এন্টিসিপেশন এবং টেনশনের অনুভূতি জন্ম দেয়ার জন্য। এন্টিসিপেশন পার্ট টা খুব সোজা।

যদিও অনেক ট্রান্সের ভক্তরাই এটা জানেন আসলে কি, গানটা একসময় কিক মেরে উঠে যাবে এবং এমন এর ইনটেনসিটি অর্থাৎ তীব্রতা ইন্ট্রোর লেভেলের উপরে থাকবে আর শ্রোতাদের খুশী করবার জন্য এই ইনটেনসিটিকে এমন একটা লেভেলে নিতে হয় যাতে শ্রোতারা নাচতে বাধ্য হয় কিন্তু তার জন্য ডিজে কে নিজের প্রোডাকশনের স্টাইলটার দিকে খুব খেয়াল রাখতে হয়। ব্রেকডাউনে টেনশনের অনুভূতি তৈরী করাটা একটা ভারসাম্যপূর্ন আচরন। ব্রেকডাউনে যত বেশী কনট্রাস্ট তৈরী করা যায় তত বেশী এন্টিসিপেশন রিলিজ করা যাবে শ্রোতাদের মধ্যে। যদি এই ব্রেকটা খুব দ্রুত তৈরী হয় তাহলে রাশ তৈরী করার জন্য রিলিজটাও জরুরী। যদি এটা খুব ধীর হয় তাহলে শ্রোতারা ইন্টারেস্ট হারিয়ে ফেলবে।

তবে আমার কাছে মনে হয় এই ব্রেকটার জন্যই ট্রেন্স মিউজিক এতো মাদকময়। রিলিজ এই রিলিজের পার্টটাই পাবলিক বেশী মনে রাখে আর ডিজে সাহেব এই পার্টকে কেন্দ্র কইরাই শ্রোতাদের ভীড়রে আরও উন্মত্ত কইরা তোলে। রিলিজে সবচেয়ে বেশী এনার্জী থাকে এবং ব্রেকের শুরু দিককার কন্ট্রাস্টের সাথে মিল থাকে। এই রিলিজে মেলোডী অথবা হুক থাকবে অথবা ইন্ট্রো আর ব্রেকডাউনের সকল উপাদানের ইন্টারপোলেশন হবে। তবে সেরকম রিলিজ তৈরী করাটা আসলেই একটা চ্যালেন্জ্ঞ! বেস লাইন, মেলোডীর উপাদান সমূহ আর পার্কাশনের পাইলিং লেয়ার তৈরি করে এই ইনটেনসিটি বা তীব্রতা আনা সম্ভব।

তবে মাঝে মাঝে এটা করতে গিয়ে গান টা অনেকটা কাদাময় এবং শ্রোতাদের জন্য গ্রহন করাটা বেশ শক্ত হয়ে যেতে পারে। তবে এরকম এনার্জী ঠিক রেখে খুব বেশী এলিমেন্ট ব্যাব হার না করে এই রিলিজ তৈরী করা সম্ভব। আউট্র প্রাথমিকভাবে আউট্রটা একজন ডিজের জন্য অনেকটা টুল মিক্সিং এর মতো। যখন রিলিজের পিকটা এর শীর্ষে পৌছাবে এর পর আস্তে আস্তে ইনট্রোর সাথে সমন্বয় রেখে পড়তে শুরু করবে। বেস লাইন, পারকাশনের স্কেলড ডাউন ভার্সন গুলো আর মেলোডির বাকি অংশ জায়গা মতোই থাকবে।

ট্রাকের অন্যান্য ইলিমেন্ট গুলো রিদমের সাথে বিটের তালে চলবে যতক্ষন না পারকাশনটা আস্তে আস্তে বিলীন হয়। ডিজের স হায়ক হিসাবে আউট্রতে ড্রামসের সিমবাল ক্রাশ অথবা সুইপস থাকবে যাতে করে ডিজে সাহেব সুযোগ পায় এই ট্রাক থেকে একটা নতুন ট্রাকে যাবার সুযোগ। ডিজের শেষ কাজটা যাতে ভালো হয় তাই আউট্রতে একটা স্মুথ এক্সিটের মতো থাকা চাই যাতে করে গানের আমেজটা অনেকক্ষন হ্রদয়ে গেথে থাকে। একটা ভালো ট্রাক শুনলেই ব্যাপারটা বেশ ভালো ভাবে বোঝা যায়। উপরের এই স্ট্রাকচারটাই যে শেষ কথা সেটা বলবো না।

অনেক ডিজে আছেন তাদের নিজস্ব স্টাইল আছে যেটা দিয়ে তাদের মনের মতো প্রোডাকশন বানাতে পারেন আর ঐ যে একটা কথা তো আছেই ফিউশন! তবে ফিউশনটা যার সাথেই হোউক একটা কনসিসট্যান্ট মেলোডি লেভেলের সাথে ট্রাকের অন্যান্য এলিমেন্টের একটা সুন্দর রেজোনেন্স ঘটা চাই। জেনেরা: ট্রান্সের বেশ কিছু সাবজেনেরা এখন প্রচন্ডভাবে জনপ্রিয় যারা অন্তত এগুলো শোনে। গোয়া ট্রান্স গোয়া ট্রান্সের উদ্ভব ঘটে ১৯৮০ সালের দিকে ইন্ডিয়ার গোয়ায়। গোয়া ট্রেন্সের আরেক নাম ড্যান্স ট্রেন্স। এর মধ্যে বেশ একটা এনার্জেটিক বীট থাকবে আর বেশীরভাগ সময় ৪/৪ এবং কখনো কখনো ১৬ তম অথবা ৩২তম নোটে চলে যাবে।

একটা আদর্শিক নাম্বারের দ্বিতীয় অর্ধাংশে অপেক্ষাকৃত বেশী এনার্জেটিক মুভম্যান্ট লক্ষ্য করা যায় সাথে ট্যাপারটা একটু বেশি দ্রুত হয়ে যায় শেষের দিকে। ৮-১২ মিনিটের দীর্ঘ একটা নাম্বারে এর বেসলাইনটা অন্যান্য ট্রাকের চেয়ে আরো বেশী স্ট্রং থাকে আর সাথে যুক্তু হয় অর্গানিক স্কোয়েলচি সাউন্ড। বিপিএম এর হিসাবে ১১০ থেকে ১৬০ পর্যন্ত যেতে পারে কিছউ ট্রাকে তবে গোয়া ট্রান্সে রেন্জ্ঞ সাধারনত ১৩০ থেকে ১৫৫। মিউজিক সিন্থেসাইজার হিসাবে Roland TB-303, Roland Juno-60/106 ইত্যাদির ব্যাব হার চোখে পড়ে। গোয়া ট্রান্সের মূল প্রতিপাদ্য হলো ড্রাগস, স্পিরিচুয়াল এলিমেন্ট, প্যারাসাইকোলজি, এক্সট্রা টেরেস্ট্রিয়াল, বিজ্ঞান, আধ্যাত্মিকতা ইত্যাদি।

ইউরো ট্রান্স: ইউরো ট্রানস গুলো সবার জন্য বেশ সোজা বুঝতে, শ্রাতাদের কাছে বশ বোধগম্য এর ট্রাকগুলো। ড্রিম হাউস, প্রোগ্রেসিভ ট্রান্স, ভোকাল ট্রান্স, আপলিফটিং ট্রান্সগুলোকে নিয়েই মূলত ইউরো ট্রানস যা ইউকে ইউএস স হ জার্মানী নেদারল্যান্ডস, সুইডেন জুড়ে রাজত্ব করছে। বিপিএম ১৪০ থেকে ১৪৫ এবং অনেক বড় দীর্ঘ রিফটস এর ব্যাব হার দেখা যায়। বেজ সাধারনত খুব ভারী রকমের সাউন্ড দেয়, এবং বেশীর ভাগ সময় হিপনোটিক ভাব আনার জন্য মেয়েদের ভয়েস বেশী ব্যাব হার করা হয়। বড় রিফট, ব্রেকডাউন আর ভোকালের কারনে একে বেশ কমার্শিয়ালও মনে হয়।

এছাড়া ইউরো প্রোগ্রেসিভ ট্রান্স ১২৯ বিপিএমের নীচে আর প্রোগ্রেসিভ ট্রান্স শুরু হয় ১৩০ থেকে, আপলিফটিং ট্রান্স ভোকালের ব্যাব হার বেশী থাকলেও এটা বেশী জোর দেয় এর ভাবের উপর। আসুন কিছু ডিজেকে দেখি: ডিজে লিস্ট অনুযায়ী প্রথমে আছে টিয়েস্টো তারপর আর্মিন ভ্যান বুড়েন আর ডিজে ম্যাগ লিস্ট অনুযায়ী প্রথমে আছে আর্মি ভ্যান বুড়েন তারপর টিয়েস্টো তারপর ডেভিড গুয়েটা। আর্মি ভ্যান বুড়েন তার মিউজিক স্টাইলের জন্য বেশ বিখ্যাত তবে তার কিছু দিন পর পর ধারাবাহিক ভাবে বের হওয়া স্টেট অব ট্রান্স কেউ যদি একবার শোনা শুরু করেন তাহলে দেখবেন এর নেশায় আক্রান্ত হতে সময় লাগবে না। টিয়েস্টো ডিজে হলেও উনি নিজেরে ডিজে হিসাবে ভাবেন না, তার চেয়ে নিজেকে মিউজিক প্রোডিউসার হিসাবে ভাবতে বেশী পছন্দ করেন। আর্মিনের কিছু এলবাম লিংক: যারা আর্মিনের সব স্টেট অব ট্রান্সের লিসট পেতে চান তাদেরকে এই সাইট তবে ফ্রি মিউজিক আর এলবাম গুলো হলো Armin Van Buuren - Imagine (Plus Best Of) part 1 Armin Van Buuren - Imagine (Plus Best Of) পার্ট ২ Armin Van Buuren - Imagine (Plus Best Of) পার্ট ৩ অথবা এখানে সবগুলোর পাসওয়ার্ড: lime Armin Van Buuren Beatport Chart June 2010 Armin van Buuren - A State of Trance 462 part 1 Armin van Buuren - A State of Trance 462 পার্ট ২ Armin van Buuren - A State of Trance 463 পার্ট ১ Armin van Buuren - A State of Trance 463 পার্ট ২ armin van buuren - armin only the next level Password: qstrancemaster cd 01: Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link cd 02: Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link আর আর্মিনের আরও কিছু শুনতে হলে এখানে যেতে পারেন।

সবই ফ্রি। টিয়েস্টোর কিছু এলবাম লিংক [link|[http://hotfile.com/dl/47287806/9a46136/Tiesto_-_Kaleidoscope_2009.rar.html|Tiesto - Kaleidoscope [2009] ] [link|http://www.mediafire.com/?xtnlw0cj5mg|tiesto – elements of life [2007] ] Tiesto - Club Life Tiesto - Club Life 162 (07-05-2010) part 2 Tiesto - Club Life 162 (07-05-2010) পার্ট১ আরও কিছু লিংক দেবার ইচ্ছে দিলো কিন্তু অনেক বড় হয়ে যাবে পোস্ট, টাই ভাবছি কমেন্টে আরও কিছু ইনফো আর এলবাম লিংক জুড়ে দেবো। যাতে করে যারাই এখানে আসে পুরা ট্রান্স মিউজিক আর এসব ফাটাফাটি ডিজের প্রোডাকশন কোন লেভেলে আছে সেটা বুঝতে পারবে!

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.