একটা গাড়ী খুজছি , ব্যাক টু দ্য ফিউচারে যাওয়ার গাড়ীটা খুজছি / তথ্যের অংক , যুক্তির জ্যামিতি
সম্প্রতি জাহাংগীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের ২ গ্রুপ রামদা , লোহার রড , পাইপ দিয়ে মারামারি - কাটাকাটি করেছে।
এরপর থেকেই ব্লগে এই টপিকের বেশকিছু পোস্ট এসেছে যে :
" ছাত্রলীগ রগ কাটলে কিছু হয়না ,
ছাত্র শিবির রগ কাটলে এখন তোলপাড় হয়ে যেতো। "
কোন সন্দেহ নাই - এটা অনেকটা কানা ফকিরকে (লীগ) আজ ল্যাংড়া ফকির (শিবির ) খোঁটা দিয়েছে।
রগ কাটাকাটি ২ দলই পারে।
কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে :
আজকে এই বিষয় নিয়ে বেশ ভালো পাল্টাপাল্টি ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি হয়েছে।
অবস্থাটা অনেকটা এই রকম মনে হয়েছে আমার :
যারা লীগ সমর্থক বা শিবির হেইট করেন তাদের কাছে শিবিরের রগ কাটা বেশী ভয়ংকর।
কারন এদের রগ কাটার ক্রেজ স্টিমুলেটেড হয় , খুনে হরমোন ফ্লো হয় ধর্মীয় নেশা থেকে ।
এদের সবার ভেতরে খুনী লুকিয়ে থাকে।
তাদের মতে ছাত্রলীগ যত মারামারি কাটাকাটিই করুক এদের এই ফিয়ার্সিং আচরণ শোধরানো যাবে , কারন এটা মানবীয় ভুল।
কিন্তু শিবিরের হিংস্রতা কোনদিনও শোধরানো যাবেনা।
এটা যারা লীগ সমর্থক বা শিবির হেইট করেন এটা তাদের স্ট্যান্ড।
অন্যদিকে যারা শিবির করেন তাদের কাছে বিষয়টা হলো : তারা নাস্তিকদের কাছে , ইসলাম বিরোধীদের কাছে এনিমি।
এই কারনে তারা সামান্য মারামারি কাটাকাটি করলেও সেটা ৮ কলামের হেড লাইন হয়ে যায়।
(তবে তারা সামান্য কিছু করেন কিনা সেটা ঘটনার স্বাক্ষীরাই ভালো বলতে পারবে। )
তাদের মতে তাদেরকে মারামারি কাটাকাটি হিংস্রতার দিকে উত্তেজিত করা হয় সারাক্ষন দাবড়ানি দিয়ে।
তাদের মতে তারা শান্তিপ্রিয়।
তারা সংঠনের মাধ্যমে নৈতিকতা চর্চা করেন এবং চরিত্র গঠন করেন।
( সত্যি মিথ্যা জানিনা ?)
বরং ছাত্রলীগের মত সংগঠনই মিডিয়ার সুবিধা আর সরকারের সাহায্য নিয়ে সব কুকর্ম করে যাচ্ছেন।
কার কি মতামত ?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।