যে জানেনা এবং জানে যে সে জানেনা সে সরল, তাকে শেখাও। যে জানেনা এবং জানেনা যে সে জানে না, সে বোকা-তাকে পরিত্যাগ কর।
আগের পর্ব- ওয়ান ইলেভেন (দশম পর্ব)
শায়েস্তা খাঁর তোরণের এপাশে জমজমাট এক নাটকের প্লট তৈরি হতে যাচ্ছে। বাংলার এক দূরদর্শী শাসক ১৬৮৮ সালে বাংলা ছেড়ে যাওয়ার প্রাক্কালে ঢাকা নগরীর পশ্চিম তোরণে এক অমোঘ বাণী উৎকীর্ণ করে গিয়েছিলেন। কিন্তু কালের গর্ভে সেই তোরণটি ও নেই, তোরণের সেই বাণীটি ও নেই।
আজ দীর্ঘ ৩২২ বছর পর এ স্থানটিকে ঘিরে আন্তর্জাতিক বেনিয়ারা একত্রিত হয়েছে। সমাজবাদ, পুঁজিবাদ এবং জঙ্গিবাদের বেনিয়ারা শায়েস্তা খাঁর এই তোরণের সামনে ভিড় জমিয়েছেন। শায়েস্তা খাঁ এক দূরদর্শী বেনিয়া ছিলেন। তাইতো তিনি তোরণে এ বাণীটি উৎকীর্ণ করে গিয়েছিলেন- "পণ্যদ্রব্যের শস্তা মূল্য প্রদর্শনকারীরা এ তোরণ উন্মুক্ত করবে"। কিন্তু অন্যান্য বেনিয়ারা এখানে একত্রিত হয়েছে কেন?
পণ্যদ্রব্যের শস্তা মূল্য প্রদর্শনকারী কে হতে পারেন, আমি ভাবতে থাকি।
কার্ল মার্কস, পুঁজিবাদ আমেরিকার এজেন্ট পাপেট নাকি বিন লাদেন। কার্ল মার্কসের সমাজতন্ত্রের ঢেউ সুনামির মতো একসময় সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। পুঁজিবাদকে হটিয়ে সম্পদের সুষম বন্টনের চেষ্টায় সাম্যবাদের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ। স্ট্যালিন, মাও সেতুং , হো চি মিন ভিন্ন মতাবলম্বীদের কচুকাটা করে শক্তভাবে সমাজতন্ত্রের হাল ধরে রাখতে পেরেছিলেন বলে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সমাজতান্ত্রিক শাসন করে যেতে পেরেছিলেন। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা, অদূরদর্শিতা এবং ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে অনেক জনপ্রিয় নেতাই করুণ পরিণতি বরণ করে নিয়েছেন।
যেমন, চে গুয়েভারা, বঙ্গবন্ধু, সাদ্দাম হোসেন এবং সাম্প্রতিক কালে শ্রীলংকার প্রভাকরণ।
যুগে শাসন ক্ষমতা এবং এর আশেপাশে বুর্জোয়াদের ই শক্ত অবস্থান ছিল। সমাজবাদ এসে এই অবস্থানের ভিত কিছুটা নাড়াতে পেরেছিল মাত্র। একেবারে ধসিয়ে দিতে পারেনি। প্রলেতারিয়েতরা যুগে যুগে শ্রম দিয়েছে এবং শোষিত হয়েছে।
পুঁজিবাদ এবং সমাজবাদের মূল বিবাদ পুঁজির বন্টন এবং রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে। কিন্তু পুঁজির দাপটের কাছে সমাজবাদ আত্মসমর্পণ করেছে। এখন ধর্মীয় চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে কি পুঁজিবাদকে ঠেকানো যাবে? সারা বিশ্বের রাজনীতি কি ধর্ম দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে? ধর্মীয়ভাবে প্রলেতারিয়েতরা কি বিশ্ব রাজনীতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে? এক লাদেনের আদর্শ কি পারবে মুসলিমদেরকে বিশ্ব শাসন করার উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে?
আমার স্থায়ী মেমোরিতে লাদেন সম্পর্কিত সর্বশেষ যে তথ্য জমা হয়েছে তাতে লাদেন এর সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর রিপোর্ট-
'সিআইএর পরিচালক লিওন প্যানেট্রা বলেছেন, আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনের প্রকৃত অবস্থান সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সঠিক কোন তথ্য নেই। প্রায় ১০ বছর আগে লাদেনের অবস্থান সম্পর্কে তাঁদের কাছে নিশ্চিত তথ্য ছিল। এখন পাকিস্তানের উপজাতি-অধ্যুষিত জনারণ্যে তিনি আত্মগোপন করে আছেন বলে তাঁদের ধারণা।
গত রোববার (২৭ জুন ২০১০) এবিসি টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লিওন প্যানেট্রা এসব তথ্য জানান। '
আমি বিন লাদেন। বাবার নাম মোহাম্মদ বিন লাদেন। আমাকে সবাই ওসামা বলেই ডাকে। তুমি নিশ্চয়ই স্যাম?
--হ্যাঁ আমিই স্যাম।
কিন্তু তোমার সাথে ওরা কারা?
ওরা বাংলাদেশী মুসলিম প্রলেতারিয়েত।
--প্রলেতারিয়েত? ওরা প্রলেতারিয়েত হতে যাবে কেন?
কারণ ওরা নিজেদেরকে বঞ্চিত মনে করছে।
--হাঃহাঃহাঃ। হাউ ফানি! এখানে মার্কস আছে। প্রলেতারিয়েত সম্পর্কে মার্কসের ধারণাটা কি দিন দিন পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে নাকি!
একদল কিশোর যুবক ওবামাকে বেষ্টন করে আছে।
প্রত্যেকের হাতে চকচকে রাইফেল। মাথায় পাগড়ি। পাগড়ির এক অংশ দিয়ে মুখ ঢাকা। এই কিশোর-যুবক গুলো প্রলেতারিয়েত? আমার ভাবনাটা অন্যদিকে মোড় নেয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশ এক ব্যতিক্রমী দেশ।
এই দেশে জাতিগত কোন দ্বন্দ্ব নেই। সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা নেই। কিন্তু তারপরও এ দেশে রাজনৈতিক দল গুলোর মাঝে এত সংঘাত-সংঘর্ষ কেন? ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ উৎসাহিত হচ্ছে কেন?
দেখ শুধু বাংলাদেশেই নয়, সারা পৃথিবীতেই মুসলিম প্রলেতারিয়েতদের সংখ্যা বাড়ছে। ওসামা পাপেটকে লক্ষ্য করে মন্তব্য ছুঁড়ে দেয়। তুমি কি ভেবে দেখেছ এর জন্য দায়ী কে?
-লাদেন, তুমি কি এ ব্যাপারে আমাকে ইঙ্গিত করছ?
লাদেন স্থির দৃষ্টিতে পাপেটের চোখের দিকে তাকিয়ে থাকে।
এই সুযোগে আমার স্থায়ী মেমোরি থেকে লাদেন সম্পর্কিত সমস্ত খুঁটিনাটি তথ্য জেনে নেই। ছয় ফুট তিন ইঞ্চি উচ্চতার উজ্জ্বল সবুজ চোখের অধিকারী এ মধ্যবয়সী ব্যক্তিটি ই লাদেন। ১০ মার্চ ১৯৫৭ সালে জন্ম হলে বর্তমানে লাদেনের বয়স ৫৪ বছর চলছে। সৌদি আরবের রিয়াদে জন্মগ্রহণকারী এ ব্যক্তিটি বর্তমানে আমেরিকার এক নাম্বার শত্রু। একসময় আমেরিকাই লাদেনকে সৃষ্টি করেছিল আফগানিস্তানে সমাজতন্ত্রের আগ্রাসন ঠেকাতে।
সমাজতন্ত্রের জায়ান্ট শক্তি হয়ে উঠার আগেই সোভিয়েত ইউনিয়নকে শায়েস্তা করার জন্য। আর এখন আমেরিকার জন্যই লাদেন বুমেরাং হয়ে দেখা দিয়েছে।
২০০১ সালের সেপ্টেম্বরের ১১ তারিখ আমেরিকার গর্ব টুইন টাওয়ারে এক সন্ত্রাসী হামলা হয়। সেই হামলার পর থেকেই সাম্রাজ্যবাদের বিষ নিঃশ্বাস ছড়িয়ে পড়ে মুসলিম দেশগুলোতে। ইতিহাসে উল্লেখিত নাইন ইলেভেন নামক সেই ঘটনাকে পুঁজি করে পুঁজিবাদের পৃষ্ঠপোষক আমেরিকা মুসলিম দেশগুলো নিবর্তনে নয়া এক ভূমিকা নিয়ে আবির্ভূত হয়।
অনেকেই এই ঘটনাটিকে সাম্রাজ্যবাদের নয়া কৌশল হিসেবে উল্লেখ করে। লাদেন নামক এক জুজুবুড়ির ভয় দেখিয়ে আফগানিস্তান, ইরাককে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। পাকিস্তানকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। এই এক জঙ্গিবাদের কথা বলে ইরানকে হুমকি ধামকি দেওয়া হচ্ছে।
২০০৪ সালের পর থেকে লাদেনকে আর জনসম্মুখে দেখা যায়নি।
লাদেন বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে এই বিষয়টি নিয়েও আমেরিকা বিশ্বের সামনে এক ধোঁয়াশা তৈরি করে রেখেছে। কারণ জুজুবুড়ির ভয় দেখিয়ে মুসলিম বিশ্বকে দমিয়ে রাখতে লাদেন প্রেসক্রিপশনের বিকল্প নেই। লাদেনকে মৃত ঘোষণা করা হল মানে আমেরিকার জঙ্গিবাদ ইস্যু শেষ হয়ে যাবে। তাই লাদেনকে জীবিত দেখিয়ে, লাদেন খোঁজার নাম করে বিশ্বকে তটস্থ রাখতে পারলেই পুঁজিবাদের খেলা দেখিয়ে যাওয়া সহজতর হয়।
পাপেটটি লাদেনের দিকে অনেকটা কৌতুক ভরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
আমার এই দৃষ্টি চিনতে ভুল হয় না। অনেকটা বিড়ালের দৃষ্টিতে ইঁদুরের দিকে তাকিয়ে থাকা।
লাদেনের দিকে তাকিয়ে থেকে পাপেটটি লাদেনকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়-
লাদেন তুমি আইনস্টাইনকে চিন?
--নাম শুনেছি। জন্ম ১৮৭৯ সালের ১৪ মার্চ। জার্মানির উলম শহরে।
তিনি পৃথিবীবাসীর জন্য কি বাণী উৎকীর্ণ করে গিয়েছিলেন বলতো?
--তিনি বলেছিলেন ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার।
এর মানে কি জান?
--এর মানে জাপানিরা জানে। জাপানিরা মনে করে, একমাত্র তারাই আইনস্টাইনের সূত্রের ভুল প্রয়োগের শিকার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দু-দুটি পরমাণু বোমা তাদের ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার বুঝতে সহায়তা করেছিল।
জাপানের পাশাপাশি এখনকার ইরানিরা মনে করে, আমেরিকা যতই গরম হোক না কেন আইনস্টাইনের সূত্র ভালো করে বুঝলে আর তাদের ওপর হামলা করার সাহস পাবে না।
কারণ পরমাণু অস্ত্রের প্রযুক্তি তাদেরও আছে।
হাঃহাঃহাঃ। তুমিও দেখি খুব মজার মানুষ লাদেন। আইনস্টাইন এর থিওরি অব রিলেটিভিটি সম্পর্কে আমেরিকানদের ভাবনা কি বলতো দেখি?
-আমেরিকানরা মনে করে, আইনস্টাইনের সূত্র অনুসারেই তারা পুরো পৃথিবী দখল করতে যাচ্ছে। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই আফগানিস্তান, ইরাক এখন তাদের কব্জায়।
মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার অনেক দেশ তাদের অনুগত। ভবিষ্যতে ইরানও...!
লাদেনের মুখে এরকম কথা শুনে পাপেটটি কিছুটা বিব্রত বোধ করে। একটু সতর্ক হয়ে চারিদিকে তাকিয়ে বলে দেখ, তুমি সন্ত্রাসবাদের হোতা। মুসলিম বিশ্বকে তুমি সন্ত্রাসের দুয়ারে ঠেলে দিয়েছ জেহাদের কথা বলে। কোন মুসলিম দেশই এখন শান্তিতে নেই।
তুমিই বড় সন্ত্রাসী। আইনস্টাইনের সূত্র কি তোমার ক্ষেত্রে খাটে না?
-হ্যাঁ, খাটে। তবে তার আগে অন্য সবার গুলো বলে নেই। এখানে মার্কস ও আছে। মার্কসের সমাজতন্ত্রের ধারক রাশিয়ানরা মনে করে, আইনস্টাইনের সূত্রের কারণেই সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে টুকরো টুকরো হয়েছে।
এমনকি রাশিয়ায় শীতও বেশি পড়ে এই সূত্রের কারণেই। এই বলে লাদেন মুচকি হেসে মার্কসের দিকে তাকায়।
কি হে! আমি কি ভুল কিছু বলছি? আরও শুনবে? ইরাকিরা কি মনে করে?
ইরাকিরা মনে করে, আইনস্টাইনের সূত্র না থাকলেও আমেরিকা সাদ্দাম হোসেনের পতন ঘটাত। তা পতন ঘটাক কিন্তু আমেরিকা সব কিছু রেখে ইরাকের তেলের খনি দখল করেছে কেন? কারণ হচ্ছে শক্তি। ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার।
E = mc2
হাঃ হাঃ হাঃ। লাদেন হাসতেই থাকে...।
স্টপ! স্টপ! লাদেন স্টপ!!
পাপেটটি চিৎকার করে চেঁচিয়ে উঠে লাদেনকে থামতে বলে।
লাদেন চুপ মেরে যায়। ২০০৪ সালের পর থেকে লাদেনকে জনসম্মুখে দেখা যায়নি।
কেউ বলে লাদেন বেঁচে আছে, কেউ বলে লাদেন মারা গেছে। আমি কল্পনায় দেখতে পাই লাদেন চীৎকার করে বলছে- না স্যাম, আমাকে চুপ থাকলে চলবে না। আমাকে কথা বলতে দাও। তোমরা আইনস্টাইনের সূত্রের ভুল প্রয়োগ ঘটিয়ে পুরো পৃথিবী শাসন করতে চাচ্ছ। ডারউইনের বিবর্তনবাদ থেকে তোমরা জেনেটিকসের যুগে প্রবেশ করেছ।
বিজ্ঞানকে সম্পূর্ণরূপে নিজেদের করায়ত্ত করে তোমরা যা খুশী তাই করে চলেছ। শৌর্যে-বীর্যে, জ্ঞান-বিজ্ঞানে এগিয়ে থাকা মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ জাগিয়ে তুলে তাদেরকে ধ্বংস করার মারণাস্ত্র নিয়ে তোমরা বসে আছ। আর মুসলিমরা বিজ্ঞান ভুলে কোণঠাসা হয়ে পড়ে আছে ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার এর কাছে।
আমার ভাবনাটা তালগোল পাকিয়ে যায়। লাদেন বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে এই বিষয়টি নিয়েও আমেরিকা বিশ্বের সামনে এক ধোঁয়াশা তৈরি করে রেখেছে।
কারণ জুজুবুড়ির ভয় দেখিয়ে মুসলিম বিশ্বকে দমিয়ে রাখতে লাদেন প্রেসক্রিপশনের বিকল্প নেই। লাদেনকে মৃত ঘোষণা করা হল মানে আমেরিকার জঙ্গিবাদ ইস্যু শেষ হয়ে যাবে। তাই লাদেনকে জীবিত দেখিয়ে, লাদেন খোঁজার নাম করে বিশ্বকে তটস্থ রাখতে পারলেই পুঁজিবাদের খেলা দেখিয়ে যাওয়া সহজতর হয়।
হঠাৎ করে শায়েস্তা খাঁর তোরণের কাছে একটা শোরগোলের আওয়াজ পাই। আমার অর্গান অব হিয়ারিং সক্রিয় হয়।
শোরগোল থেকে ক্রমে একটি সুর বদ্ধ শ্লোগানের আওয়াজ ভেসে আসতে থাকে।
প্রফেসর ইউনূস এর আগমন
শুভেচ্ছা স্বাগতম।
নোবেল পেয়েছে ইউনূস ভাই
বিশ্বব্যাপী শান্তি চাই।
যুগে যুগে বঞ্চিতের দল
ড. ইউনূসের মতবাদে চল।
একদঙ্গল নারী কর্মজীবী পরিবেষ্টিত হয়ে প্রফেসর ইউনূসের আগমন ঘটে শায়েস্তা খাঁর এই তোরণের কাছে।
কিছু উৎসাহী যুবক শ্লোগান দিতে দিতে এখানে এই তোরণের কাছে এসে থামে। ইউনূসকে ঘিরে সবাই গোল হয়ে দাঁড়ায়।
ভাই ও বোনেরা আমার...
আমি আজ আপনাদের কাছে একটি মতবাদ নিয়ে এসেছি...
পুঁজিবাদী আবরণে সোশ্যাল বিজনেসের মতবাদ...
আরে! আরে!
পুঁজিবাদী আবরণে সোশ্যাল বিজনেসের মতবাদ! এটা মার্কসবাদ ও না, লাদেন বাদও না। এটা আবার কোন ধরনের মতবাদ?
আমি নিবিষ্ট মনে ড. ইউনূসের কথা শুনতে থাকি...।
চলবে...
(এই লেখাটি লিখতে তথ্যের জন্য নেট ঘেঁটে বিভিন্ন ব্লগ/সাইট থেকে তথ্য নিতে হয়েছে।
ছবি ও নিয়েছি। সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা। )
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।