এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি, সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি
সম্পাদক হিসেবে মাসুদা ভাট্টির আত্মপ্রকাশ বিস্তারিত Click This Link
লন্ডনে বসবাসরত প্রখ্যাত সাংবাদিক, লেখক ও কলামিস্ট মাসুদা ভাট্টি বাংলাদেশে সম্পাদক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন। তার সম্পাদনায় ১৫ জুন ২০১০ থেকে যাত্রা শুরু করেছে আন্তর্জাতিকমানের বাংলা সাময়িকী একপ। বিশ্ব বাঙালির ১৫ দিনÑ ¯োগান নিয়ে পত্রিকাটি আধুনিক ও মননশীল পাঠকের চিন্তার খোরাক জোগানোর সঙ্গে রাষ্ট্রের নীতি-নির্ধারকদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে এমন সংবাদ ও বিশেøষণ প্রকাশ করবে। প্রতি মাসের ১ ও ১৫ তারিখে প্রকাশিত হবে একপ।
একপ প্রকাশ সম্পর্কে সম্পাদক মাসুদা ভাট্টি বলেন, বাংলাদেশ, বাঙালি, স্বাধীনতাÑ এই তিনটি শব্দকে একত্রে প্রকাশ করার মতো একক কোনো শব্দ আমাদের নেই।
কিন্তু আমরা মনে করি যে, এই তিনটি শব্দই একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং এদের অন্তর্নিহিত অর্থ মূলত একই। এই মুহূর্তে এই তিনটি শব্দকে যদি একত্রিত করে একটি প্ল্যাটফরমে দাঁড় করাতে চাই তাহলে তা একটিমাত্র পে গিয়েই থিতু হয়, আমরা এই পটিকেই নাম দিয়েছি ‘একপ’। যদিও ১৫ দিনে একটি প হয়, সে হিসেবেও ‘একপ’ নামটি মানানসই কিন্তু আমরা বাংলাদেশের সুখ-দুঃখ, উন্নয়নে-ভাঙনে, কষ্ট-উলøাসে উপস্থিত থাকতে চাই; যা কিছু বাংলাদেশের পে আমরা তাকেই বলতে চাই একপ।
তিনি আরো বলেন, আজকে বাংলাদেশের বাইরেও ছড়িয়ে আছে প্রায় এক কোটিরও বেশি বাঙালি, জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে তারা বিদেশে আছেন কিন্তু তাদের মন পড়ে আছে এই ভ‚মে। আমরা তাদেরও ‘একপ’ে ধারণ করতে চাই, চাই তাদের জীবনাচরণকে তুলে ধরতে।
আমরা বাংলাদেশের বাইরে অন্য যেকোনো দেশের বাংলা ভাষাভাষীদেরও এড়িয়ে যেতে চাই না। রাজনৈতিক কারণে তারা ভিন্ন দেশের বাসিন্দা হলেও ভাষার একটি যোগসূত্র তো রয়েছেই। আমরা সে কারণে একপে হাজির করতে চাই বিশ্বের সকল বাংলা-ভাষীকে, আমরা সে কারণেই বলেছি একপ বিশ্ব বাঙালির ১৫ দিনের বিবরণ।
উলেøখ্য, পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা প্রকাশের আগে এতে কি থাকবে এবং কিভাবে থাকবে তা নিয়ে একটি নমুনা সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। অভিজ্ঞ ও সংশিøষ্ট ব্যক্তিবর্গ এই নমুনা সংখ্যাটি দেখে একে আন্তর্জাতিকমানের ও বাংলাদেশের গণমাধ্যমে এটি নতুন সংযোজন বলে প্রশংসা করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।