ঘুম-তার্কিক
যেখানে জমছে চর, শালিকের এই বিস্তৃতি- সেখানেই-
ক্রমাগত ক্ষয় জুড়ে বালকের মতি- আর মতিভ্রম,
ঘুড়ি উড়াবার কাল, দু’মিনিট নীরবতা পালনের ধুম-
একটাই বালিকা-আকাশে।
ততক্ষণে সজারুর কাঁটা বিঁধিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড়-
সন্ধ্যা নিচ্ছে পেড়ে জলজ্যান্ত সূর্যি-মামা’কে
ঝাঁপি খুলে গোক্ষুর আতঙ্ক জ্বেলে সাদা-লাল-
আর- টেঁসে যায় অগণিত বাতি, আর-
সারারাত আমরা রাত্রিচোর থাকি- ঠিক ঠাঁয়-
দাঁড়িয়ে জানালায় (ভেবে যাই নতুন চালাকি)!
উড়িয়ে পায়রাবৎ ঝাঁক ঝাঁক সফেদ ঘুড়িতে-
ঘুরে মরি একা হায় মাথার ভিতরে- আর আচানক-
ড্রাকুলা-ভ্যম্পায়ার কেঁচে- এঁড়ে বাছুড়ের শিং এসে-
সে’কী গর্জনে পিছু ধায়, বাপ-বাপ করি সারারাত-
প্রেম খুঁজি প্রমত্ত মগজের গহন পরীখায়!
তবে মোহান্ধ, কেন মিছি মিছি যাই ঐ পথে-
পকেটে বিড়ি পুরে- জোছনাই পটকা সাজায়ে-
মিটি-মিটি ইটী আকাশের কাছে? আর টের পেয়ে-
তাবৎ খোক্ষস যত হাঁড়িচাঁছা কন্ঠে –ঘেউ-ঘেউ- গায়।
খালি খালি প্রেমিকার বাবাদের মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে যায়!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।