ভোটারদের তথ্যভাণ্ডারের সহায়তা নিয়ে প্রথমবারের মতো এভাবে কারো পরিচয় উদঘাটন করা হলো।
ইসি সচিবালয়ের উপ পরিচালক আবদুল বারী জানান, গত ১৯ অগাস্ট রাজধানীর শাহআলী থানা পুলিশ একজন নিহত মহিলার আঙ্গুলের ছাপ ইসির ডাটা সেন্টারে সনাক্ত করতে পাঠিয়েছিল। ইসির ব্যবহৃত অটোমেটেড ফিঙ্গার প্রিন্ট আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম (এএফআইএস) সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞরা আঙ্গুলের ছাপ নির্ভুলভাবে সনাক্ত করে নিহত মহিলার নাম, ঠিকানা ও অন্যান্য তথ্য পুলিশকে দিতে সক্ষম হয়।
ভোটারদের আঙ্গুলের ছাপসহ অন্তত ২৮টি তথ্যসংগ্রহ করে ২০০৭ সালে গাজীপুরের শ্রীপুরে পাইলট প্রকল্প দিয়ে ছবিসহ ভোটার তালিকা কার্যক্রম শুরু হয়। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোটার তালিকায় নাম ছিল আট কোটি দশ লাখ ৫৮ হাজার ৬৯৮ জনের।
বহুমাত্রিক ব্যবহারের জন্য নির্বাচন কমিশনের ডাটাবেইজে বর্তমানে ১৮ কিংবা তার বেশি বয়সী প্রায় ৯ কোটি ১৯লাখ ৪২ হাজার নাগরিকের তথ্যাদি সংরক্ষিত রয়েছে।
ছবিসহ ভোটার তালিকার এ তথ্যভাণ্ডারটি ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের অধীনে রয়েছে। সমঝোতার স্মারকের মাধ্যমে সরকারের বিভিন্নসংস্থা ইতোমধ্যে ইসির এ তথ্যভাণ্ডারের আংশিক তথ্য ব্যবহার করছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।