... ইসলাম এর বিপক্ষে কিছু করলেই তা হয় নারীস্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা ও কথিত মানবাধিকার । তাহলে ইসলাম এর পক্ষে করাও যার যার বাকস্বাধীনতা, মানবাধিকার । তাহলে কেন বারবার ইসলাম এর উপর আঘাত হানবে ? কোন অধীকারে মানুষকে ইসলাম পালনে বাধা দিবে ? কোন আইনে আছে যে ইসলাম পালন করা যাবেনা ?
কেন রাজধানীর উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে জোর করে মেয়ে শিক্ষার্থীদের ইউনিফর্মের হাতা কেটে নিবে উম্মাদ শিক্ষিকা ?
উম্মাদ শিক্ষিকার পছন্দ না হলেই কি তা মানতে হইবে ? তার পছন্দের মুল্য আছে , বাকিদের মুল্য নাই ?
মেয়েরা লম্বা হাতা পরবে নাকি ছোট হাতা পরবে তা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার । তাহলে এই উম্মাদ শিক্ষিকা বাধা দেওয়ার কে ?
শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় কারণে হিজাব বা ফুলহাতা পরে আসতেই পারে। বাংলাদেশে এ ধরনের পোশাক নিষিদ্ধ নয়।
তাহলে এই উম্মাদ নারী বলার কে ?
নারীটিজিং প্রতিহত করার জন্য এতো প্রচেষ্টা চালানো হয়। আবার ফুলহাতা ড্রেস পরে এলেও তা কেটে দেয়া হবে, তাহলে নারীটিজিং কমবে কিভাবে? মেয়েদের শালীনতার কথা চিন্তা করে হিজাব ও ফুলহাতা শার্ট পরতে যেখানে উৎসাহিত করা হয় সেখানে এই উম্মাদ মহিলা কি টিজিং হোক তা চায় ??
মুলত ইসলাম এর প্রতি এই সকল কুলাংগার , ধর্মদ্রোহী নারীরাই নারিদের শত্রু । এরা পর্দাকে নারীর স্বাধীনতায় বাধা মনে করে নাংগা হয়ে রাস্তায় ঘুরে, আবার ইজ্জতহানি হইলে পুরুষদের বিপক্ষে বলে । এই সকল উম্মাদ নারীরাই যত নষ্টের মুল।
এই সকল উম্মাদ নারীদের জীবন কুকুরের জিবন , এমন কি পশুরও অধম বলেই এদের চিন্তা-চেতনা , মন-মগজ , মানষিকাতায় পশুত্বের প্রভাব চরমভাবে প্রস্পপুটিত হয়ে ওঠে ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।