যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
এমব্রোশিয়ার নাম শুনেছিলাম আগেই জিয়ার কাছ থেকে। চট্টগ্রামের এই বিশাল রেস্টুরেন্টটির ইন্টেরিয়র ডিজাইন করছিলো তখন সে। বলেছিলো এমন রেস্টুরেন্ট নাকি ঢাকাতেও নাই। এইচআইভি প্রতিরোধে সিএসআর উদ্বুদ্ধ করতে কয়েকটা কর্পোরেট বিজনেস কোম্পানীর সাথে গতকাল দুপুরে এমব্রোশিয়ায় মিটিং ছিলো। বিদেশী অনুদানে দেশের এইচআইভি প্রতিরোধ প্রকল্প দীর্ঘদিন পরিচালনা সম্ভব না।
পাবলিক-প্রাইভেট পাটনারশিপের আওতায় দেশীয় ব্যবসায়ী সম্প্রদায় যদি এইচআইভি প্রতিরোধে আর্থিক ও সামাজিক নেতৃত্ব প্রদান করে - তবে এইচআইভির ঝুঁকি থেকে হয়তো দেশ মুক্ত হবে।
এনজিও ও বিজনেস কোম্পানীগুলোর মধ্যে অর্থ বিনিয়োগের কিছু প্রধান পার্থক্য রয়েছে। বিজনেস কোম্পানি চায় সুনির্দিষ্ট কর্মসূচী, তার আলোকে অভীষ্ট লক্ষ্যের সম্ভাব্য ফলাফল, বিজনেস কোম্পানীর সামাজিক ব্রান্ডিং এর সুযোগ, প্রদত্ত অর্থের সর্বোচ্চ ও সঠিক ব্যবহার, প্রকল্পের সময়কাল পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ, অবলোকনযোগ্য উন্নতি ও সততা ইত্যাদি। বাংলাদেশে এইচআইভি সংক্রমন ঘনীভূত মহামারীর আকার ধারণ করেছে। সবচেয়ে হতাশাজনক বিষয় হলো মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্তের মধ্যে এই রোগ সংক্রমণের কোনো তথ্য ও উপাত্ত জানা যায় না।
এছাড়া মধ্যপ্রাচ্য বা অভিবাসি শ্রমিকদের পরিবারও প্রচন্ড ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করে। অসংখ্য এমন সব বিভিন্নমূখী বাস্তবতা রয়েছে যা এইডসের বিস্তারে সহায়তা করছে।
এমব্রোশিয়ায় খাবারের মান ভাল। বিশাল রেস্টুরেন্ট। আমারও মনে হয় ঢাকায় সম্ভবত এত বড় রেস্টুরেন্ট নাই।
ইন্টেরিয়ারে জিয়ার বিখ্যাত এলিগেন্ট টাচ আছে। খাবারের মান ভালো। জীবনবীমার পুরতান স্থাপত্যকলায় নির্মিত ভবনটির নিচের তিনটা ফ্লোর যেভাবে পুরোপুরি পাল্টে ফেলা হয়েছে নিপুন নকশায় - দেখার মত জিনিসই হয়েছে বটে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।