তিনি বলেছেন, “দুদককে আরো শক্তিশালী হতে হবে। আমি মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রস্তাব করব, ভবিষ্যতে পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারের পর তার একটি অংশ যেন দুদককে দেয়া হয়। ”
সোমবার রাজধানীতে একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
মুহিত বলেন, দেশ থেকে দুর্নীতি সম্পূর্ণ নির্মূল করা না গেলেও বর্তমান সরকারের মেয়াদে তা উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।
দুদকের চেয়ারম্যান এম বদিউজ্জামানকে উদ্দেশ্য করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “বিগত কয়েক বছরে আপনাদের ভূমিকা প্রশংসনীয়।
আমাদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রিতা না থাকলে তা আরো ভাল হত। ”
এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, “দেশে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী অনেকের বিরুদ্ধেই অর্থপাচারের মামলা রয়েছে। কিন্তু নানা জটিলতার কারণে এগুলোর কোনো সুরাহা হচ্ছে না।
তার কথার সূত্র ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, এই সরকারের আমলে দুর্নীতি প্রতিরোধে বেশ কয়েকটি আইন হলেও বিচারিক প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতার কারণে তার পূর্ণ সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে না।
দুদক চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে সম্পদ উদ্ধারে বহু সংস্থার সমন্বয়ে এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইঞা, দুদক কমিশনার সাহবুদ্দিন চুপ্পু ও নাসিরউদ্দিন আহমদ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।