আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শেয়ার ব্যবসা - ২: কোন শেয়ার কিনবেন? কিভাবে? কতটা?

oracle.samu@googlemail.com

শেয়ার কেনার চেক লিস্ট ১। P/E দেখুন। এটা অবশ্যই ১৬ বা তার নিচে হওয়া উচিত। যত কম তত ভাল ২। NAV দেখুন।

এর সাথে বাজার মূল্যের একটা সামান্জস্ব থাকা উচিত। যার NAV ৩০০ টাকা তার বাজার মূল্য ৭০০ টাকার নিচে হওয়া উচিত। ৩। EPS দেখুন। এটা যত বেশি হবে ততই ভাল।

৪। মোট শেয়েরের সংখ্যা দেখুন। আর দেখুন তার কতটুকু পাবলিকের হাতে আছে। নিয়মিত গ্রহনযোগ্য মাত্রায় লেনদেন হয় এমন শেয়ারই কেনা উচিত। ৫।

authorized capital আর Paid-Up Capita এর রেশিয়ো দেখুন। যদি ২ টা খুব কাছাকাছি হয় তবে ঐ কম্পানি কখনই কোন বোনাস শেয়ার দিবে না। ৬। গত ৩-৪ বছরের ট্রেক রেকর্ড দেখুন। কী পরিমান বোনাস দেয় তা দেখুন।

বাৎসরিক গড় মূল্য দেখুন। চেষ্টা করুন এই মূল্যার কাছাকাছি দামে শেয়ার কিনতে। ৭। লাস্ট ৫-৬ মাসের খবর দেখুন (ডিএসই'র সাইটে প্রকাশিত) ৮। ডিএস ই এখন ৪ মাস পর পর কম্পানির আর্নিং রিপোর্ট দেয়।

একটু মাথা খাটালেই বছর শেষে কি পরিমান লাভ করবে তা জানা সম্ভব। ৯। আর কম্পানির গুড উইল ও এর পরিচালকদের সামাজিক অবস্থান (রাজনৈতিক দইকটাও দেখবেন ) বিবেচনা করুন। মনে রাখবেন বিক্রির সময় নয় বরং কেনার সময়ই আপনাকে লাভ করতে হবে। ব্যাক্তিগত ভাবে 'ডাউন মার্কেট' ই হল আমার প্রিয় বিনিয়োগের সময় কি ভাবে কিনবেন ? ধরুন আপনি শেয়াক ক এর ১০ টা লট কিনতে চান।

সাধারনত আমরা এক বারেই ১০ টা লট কিনেফেলি আর এতে আমাদের লাভ বা লোকশানের ঝুকি অনেক অনেক বেরে যায়। বরং এক বারে ১০ লট না কিনে ৩-৪ বারে কিনুন - এই স্ট্রটেজিতে লাভের পরিমান কমে যাওয়ার (বুলিশ মার্কেটে) চান্স থাকলেও লসের পরিমান একদমই নেই। একে বলা হয় এভারেজিং টেকনিক। বিক্রির ক্ষেত্রেও একই ফরমূলা সব একবারে বেচে না দিয়ে ২-৩ বারে বেচুন (বুলিশ মার্কেটে)। কতটুকু কিনবেন ? এটা নির্ভর করে আপনার পোর্টফলিও এর ডিজাইন ও তার বর্তমান অবস্থার উপর।

সহজ কথায় এক কম্পানি ও এক সেক্টরের শেয়ার না কিনে ২-৩ সেক্টরের শেয়ার কেনা উচিত এবং প্রতি সেক্টরেরই ২-৪ টা কম্পানির শেয়ার আপনার পোর্টফলিওতে থাকা উচিত। পরবর্তি পোস্টে পোর্টফলিও ডিজাইন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রাখি ........সে পর্যন্ত বিদাই। ভাল থাকবেন। শেয়ার কেনার চেক লিস্ট ১। P/E দেখুন।

এটা অবশ্যই ১৬ বা তার নিচে হওয়া উচিত। যত কম তত ভাল ২। NAV দেখুন। এর সাথে বাজার মূল্যের একটা সামান্জস্ব থাকা উচিত। যার NAV ৩০০ টাকা তার বাজার মূল্য ৭০০ টাকার নিচে হওয়া উচিত।

৩। EPS দেখুন। এটা যত বেশি হবে ততই ভাল। ৪। মোট শেয়েরের সংখ্যা দেখুন।

আর দেখুন তার কতটুকু পাবলিকের হাতে আছে। নিয়মিত গ্রহনযোগ্য মাত্রায় লেনদেন হয় এমন শেয়ারই কেনা উচিত। ৫। authorized capital আর Paid-Up Capita এর রেশিয়ো দেখুন। যদি ২ টা খুব কাছাকাছি হয় তবে ঐ কম্পানি কখনই কোন বোনাস শেয়ার দিবে না।

৬। গত ৩-৪ বছরের ট্রেক রেকর্ড দেখুন। কী পরিমান বোনাস দেয় তা দেখুন। বাৎসরিক গড় মূল্য দেখুন। চেষ্টা করুন এই মূল্যার কাছাকাছি দামে শেয়ার কিনতে।

৭। লাস্ট ৫-৬ মাসের খবর দেখুন (ডিএসই'র সাইটে প্রকাশিত) ৮। ডিএস ই এখন ৪ মাস পর পর কম্পানির আর্নিং রিপোর্ট দেয়। একটু মাথা খাটালেই বছর শেষে কি পরিমান লাভ করবে তা জানা সম্ভব। ৯।

আর কম্পানির গুড উইল ও এর পরিচালকদের সামাজিক অবস্থান (রাজনৈতিক দইকটাও দেখবেন ) বিবেচনা করুন। মনে রাখবেন বিক্রির সময় নয় বরং কেনার সময়ই আপনাকে লাভ করতে হবে। ব্যাক্তিগত ভাবে 'ডাউন মার্কেট' ই হল আমার প্রিয় বিনিয়োগের সময় কি ভাবে কিনবেন ? ধরুন আপনি শেয়াক ক এর ১০ টা লট কিনতে চান। সাধারনত আমরা এক বারেই ১০ টা লট কিনেফেলি আর এতে আমাদের লাভ বা লোকশানের ঝুকি অনেক অনেক বেরে যায়। বরং এক বারে ১০ লট না কিনে ৩-৪ বারে কিনুন - এই স্ট্রটেজিতে লাভের পরিমান কমে যাওয়ার (বুলিশ মার্কেটে) চান্স থাকলেও লসের পরিমান একদমই নেই।

একে বলা হয় এভারেজিং টেকনিক। বিক্রির ক্ষেত্রেও একই ফরমূলা সব একবারে বেচে না দিয়ে ২-৩ বারে বেচুন (বুলিশ মার্কেটে)। কতটুকু কিনবেন ? এটা নির্ভর করে আপনার পোর্টফলিও এর ডিজাইন ও তার বর্তমান অবস্থার উপর। সহজ কথায় এক কম্পানি ও এক সেক্টরের শেয়ার না কিনে ২-৩ সেক্টরের শেয়ার কেনা উচিত এবং প্রতি সেক্টরেরই ২-৪ টা কম্পানির শেয়ার আপনার পোর্টফলিওতে থাকা উচিত। পরবর্তি পোস্টে পোর্টফলিও ডিজাইন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রাখি ........সে পর্যন্ত বিদাই।

ভাল থাকবেন। শেয়ার-বাজার বিষয়ক সব পোস্ট একত্রে পেতে ক্লিক করুন

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.