রাতের আকাশের নগ্নতা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি কিন্তু পারি না মনের আকাশ দেখতে।
দুদিন আগে যথেষ্ট বৃষ্টি হওয়াই আবার সবুজ হয়ে সাজতে শুরু করেছে সিলেট। চা বাগানে ধূলির ধূসর আস্তরন ধুয়ে আবার সবুজের মেলা বসেছে। আজকের ভোর থেকে স্বন্ধ্যা পর্যন্ত সিলেট শহরের কয়েকটি ছবি এখানে দিলাম।
এটি সুরমা নদীর পাড়ে সূর্য ওঠার ঠিক আগের মুহূর্ত।
ভোরের অন্ধকার তখনও কাটেনি। কিন্তু লাল আভা ফুটে উঠেছে।
সূর্য ওঠার ১ ঘন্টা পর, রাবার বাগানের পাশে।
এটি এয়ার পোর্ট রোড়ে লাক্কাতুরা টিস্টেট এর ভেতরের চা বাগান। এখানে বাগানের খোলা সতেজ চা পাওয়া যায়।
শহরের ভেতরেও সবুজের কোন কমতি নেই।
সূর্য ডোবার মুহূর্তে কালিসাই এলাকায় নদীর পূর্ব পাড় থেকে।
সিলেট ওসমানী বিমান বন্দর পয়েন্টে।
১.সিলেটে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, বগুড়া, দিনাজপুর রুটের অসংখ্য দিবা ও রাত্রিকালীন ভলবো, চেয়ার কোচ আছে। বিমান বা ট্রেনেও ঢাকা থেকে আসা যাওয়া করা যায়।
ট্রেনে অন্যরকম মজা হয়। প্রায় ৮ ঘন্টা লাগে। আর ঢাকা থেকে বাসে ৪-৫ ঘন্টা লাগে। বিমানে চড়া হয়নি। তাই বলতে পাচ্ছিনা।
২.শুধু শহরের মধ্যেই ২০-২৫টি বিনদোনমূলক ও দর্শনীয় স্থান আছে।
৩.অনেক মান সম্পন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্ট আছে। শাহজালাল (রহ) এর মাজার এলাকায় বৃহস্পতি থেকে শনিবার পর্যন্ত হোটেলে সিট সমস্যা থাকলেও অন্যদিনগুলি একেবারেই ফাঁকা।
৪. আর মার্কেট করতে হলে পকেট গরম থাকা চাই। তবে বেতের জিনিসপত্র(৫০-১৫০০০) ও শীতল পাটির(৬০০-১৩০০) দাম তুলনামূলকভাবে কম।
হাতের কারুকাজ গুলো দেখার মত।
আজ এ পর্যন্তই।
এখানে
ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারী, মাধবপুর লেক , লালাখাল নিয়ে একটা লেখা আছে। যারা আগ্রহী তারা দেখতে পারেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।