আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মাদক ও এইচ আইভি ঝুকিতে বাংলাদেশ;সমাধানের উপায়



আত্ববিনাশী পথ বেছে নিজেকে ধ্বংস করার প্রবৃত্তি থেকে অনেকেই ধাবিত হচ্ছে অধ:পতনের দিকে। মানবিক মূল্যবোধ ধ্বংস হওয়ায় বাড়ছে নানাবিধ অপরাধ ও সামাজিক অস্থিরতা। বিশ্বব্যাপী যেসব সমস্যা মানব সভ্যতাকে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি করেছে তার মধ্যে মাদক ও HIV এর কারণে তৈরি সমস্যা অন্যতম। মাদকের সাথে মরণব্যাধি HIV এর ওতপ্রোত সম্পর্ক রয়েছে। মাদকাসক্তদের মধ্যে দিয়েই HIV ক্রমশ বিস্তারলাভ করছে।

বাংলাদেশে শিরায় মাদকগ্রহণকারীদের মধ্যেHIV সংক্রমণের একটি প্রাদুর্ভাব বিদ্যমান। যারা শিরায় মাদক গ্রহণ করে তারা যেহেতু রক্তবিক্রি করে এবং যৌনকর্মেও সক্রিয়। এ প্রাদুর্ভাবটিকে তাই জনস্বাস্থ্যের জন্যে একটি বড় ধরনের ঝুঁকি হিসেবে দেখা যায়। একবার যখন ইনজেকশনের মাধ্যমে মাদকসেবী কোনো জনগোষ্টীর মধ্যে HIVমহামারীর প্রাদুর্ভাব হয় তখন তা আর ঐ নির্দিষ্ট গন্ডীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনা। এদেশের ১০০ জন মাদকসেবির ২ জন, যৌনকমর্ীর ১জন এইডসে আক্রান্ত,যৌনকর্মীদের অধিকাংশই যৌনরোগে আক্রানত্ম ।

যৌনকমর্ীরাHIVমহামারীর উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে আছে। তাই মাদক ওHIV এর ঝুঁকি হ্রাস মূলক কর্মসূচি বৃদ্ধির মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টিতে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন। মাদক এবং এইচ আইভি সংক্রান্ত ধারণাঃ মাদক অর্থ মত্ততাদায়ক, মত্ততাদায়ক দ্রব্য, মাদকদ্রব্য, নেশার বস্ত । যে দ্রব্য গ্রহণে মানুষের স্বাভাবিক শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উপর উলেস্নখযোগ্য প্রভাব পড়ে, তার আচরণে পরিবর্তন ঘটে এবং মানুষকে ঐ দ্রব্যের উপর নির্ভরশীল করে তোলে তাই হল মাদকদ্রব্য । যে দ্রব্য সেবনে মানুষের শারীরিক ও মানসিক অবসন্নতা দেখা দেয় এবং ব্যথা উপশম হয় তাই মাদকদ্রব্য ।

বিবেক বুদ্ধিকে আচ্ছন্ন করে দেয় এমন সব কিছই হল মাদকদ্রব্য । যেসব খাদ্য, পানীয় বা বস্তু সুস্থ মস্তিস্কে বিকৃতি ঘটায়, জ্ঞান বুদ্ধি লোপ করে এবং নেশাসৃষ্টি করে সেগুলোকে মাদকদ্রব্য বলে। মাদকদ্রব্য তিন ভাগে বিভক্ত। ১) সেডেটিভ হিপ্নটিক ২) স্টিমুলেন্ট ৩) হ্যালো সিনোজেনিক। সেডেেিভর দুটি ভাগ ১) নারকোটিক এনালজেসিক ২) সেডেটিভ বাবিচুর্্যরেট ।

বাংলাদেশে প্রচলিত মাদক দ্রব্যগুলো হলোঃ ১) আফিম জাতীয় মাদকদ্রব্য ২) গাঁজা জাতীয় মাদকদ্রব্য ৩) ঘুমের ওষুধ ৪) ট্রাইংকুলাইজার ৫) পানীয় মাদক । ধরণ যাইহোক ‘যে সকল ঔষধ বা সেবনে মানুষের স্বাভাবিক শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উলেস্নখযোগ্য পরিবর্তন ঘটে, মানুষ অস্বাভাবিক আচরণ করে এবং উত্তরোত্তর যে সব ঔষধ বা দ্রব্যাদি সেবনের প্রবণতা বৃদ্ধি পায় , তাই মাদকদ্রব্য । আর বিভিন্ন মাদকদ্রব্রের প্রতি আসক্তি বা নির্ভরতা হচ্ছে মাদকাসক্তি । WHO এর মতে ‘মাদকাসক্তি হচ্ছে এক ধরনের অবিরাম প্রক্রিয়া বা পর্যায়ক্রমিক নেশাগ্রসত্ম অবস্থা যাতে বাধ্যতামূলকভাবে ঐ মাদক সেবন করা দরকার হয় ও ক্রমাগত মাদকের মাত্রা বৃদ্ধির প্রয়োজন হয়, নিজের প্রয়োজনের তাড়নায় বৈধ বা অবৈধ যে কোন উপায়ে মাদক সংগ্রহ করতে হয়। শারীরিক, মানসিক বা উভয়ভাবে এই মাদকের উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি পায় এবং ক্রমবর্ধমান হারে পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে।

মাদকাসক্তি এক ধরনের অসুস্থতা যার ফলে ব্যক্তি ড্রাগের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। এইচ আইভি হচ্ছে,Human deficiency Virus, ইহা রেট্রোভাইরাস গ্রুপের অনত্মভর্ূক্ত যার শাব্দিক অর্থ হচ্ছে,Humanবা মানুষ সংক্রানত্ম deficiency রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাবVirus ক্ষুদ্র এক জীবাণু যা খালি চোখে দেখা যায় না। ‘এইচ আইভি ভাইরাসের কারণে এইডস হয়। এইচ আইভি ভাইরাস আক্রানত্ম হয়ে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার অবস্থাকে এইডস বলে। HIV এর আক্রমণেAIDS হয়।

এর পূর্ণ অর্থ Acquired Immune Deficiency syndrome , Oxford Dictionaryতে এইডস অর্থ Serious illness Which destroys the body’s ability to fight infection .CDCকতর্ৃক সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে ‘AIDS is a disabling or life treating illness caused by Human Immunodeficiency virus (HIV) Characterized by (HIV) encephalopathy. HIV Wasting Syndrome or certain diseases due to Immunodeficiency in a person with laboratory evidence for HIV infection or without certain other causes of Immunodeficiency . WHO,রেডক্রস, রেডক্রিসেন্ট, জাতিসংঘ, সেভদ্যা চিলড্রেন সবাই একটি ব্যাপারে একমত যে, বর্তমানে এইডসের কোন চিকিৎসা নেই প্রতিরোধ ব্যতিত। মাদক এবং এইচ আইভির ঝুঁকিঃ মাদককে ভয়াবহ উলেস্নখ করে বলা হয়েছে, Drug addiction of course is manifested as a state in which a person has lost the power of self control with reference to a rug and abuse the drug to such an extent that the person or society is harmed.. মাদক গ্রহণের ফলে শরীর শুকিয়ে যায়, মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতা কমে, খাবার গ্রহণে অনীহা জন্মে, কথা অগুছালো হয়, ঝিমানো আসে, আচরণে পরিবর্তন বা অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হয়, মন অস্থির থাকে, মেজাজের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। মাদকের ক্ষতিগুলো হচ্ছে, ১) মানসিক উত্তেজনা, চরম অবসাদ, আত্মহত্যার প্রবণতা, মানসিক তীব্র প্রতিক্রিয়া, অসংলগ্ন আচরণ, দুর্বলতা ও হতাশা ২) শারীরিক কর্মক্ষমতার অবনতি, ক্ষয়রোগ, স্নায়ুবিক দুর্বলতা, যকৃতের তীব্র প্রদাহ, রক্তদূষণ, অনিদ্রা, পেটে ব্যাথা ৩) সামাজিকঃ জীবনে উন্নতির আশা হ্রাস, অপরাধপূর্ণ আচরণ, সমাজে অপাংক্তেয়, পারিবারিক চরম অশানত্মি, সামাজিক অবক্ষয় ৪) আর্থিকঃ নিজে সর্বশানত্ম হওয়া, পরিবার পরিজনকে আর্থিক সংকটে ফেলা, বন্ধু বান্ধবের নিকট থেকে ধার নেয়া, চুরি, রাহাজানির প্রবণতা বৃদ্ধি, একজন দুঃখী মানুষে পরিণত হওয়া। এইচ আইভি মানবদেহে রক্তের শ্বেতকণিকা গুলোকে আক্রমণ করে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেয়। এইচ আইভি সংক্রমিত মানুষ থেকে অনিরাপদ যৌন মিলন ও রক্ত পরিসঞ্চরন, কিডনী, চোখ বা অন্য কোন অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে আরেকজনে সংক্রমিত হয়।

এছাড়া শিরায় মাদক দ্রব্য গ্রহণের মাধ্যমে মা থেকে সনত্মানের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে। HIV আক্রানত্মদের সংখ্যাব্যাপক বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ফেলতে পারে, বিদেশী বিনিয়োগের সম্ভাবনাও কমে আসবে। এইডস ভীতির কারণে ইন্সুরেন্স কোম্পানীগুলোর ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ব্, দক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা কমে যাবে এবং কৃষি ও শিল্পখাতে উৎপাদন হ্রাস পাবে। মানবিক দৃষ্টিকোনের উপরও খারাপ প্রভাব ফেলবে। HIV ছড়াতে পারে সমকামিতা,সেলুনে রেজার, পর্ালারে নাক কান ফুটানো, আকু পাংচারের সুই, অশোধনীয় বা আনষ্টেরাইল ডেন্টাল যন্ত্রপাতি ব্যবহার, ব্যবহৃত সুই ও সিরিজ, ওরাল সেঙ্, অশোধিত ছুরি কাচির মাধ্যমে খতনার সময়।

২২ এইচ আইভি হতে সৃষ্টি রোগ দেশের সামাজিক কাঠামোতে অধিক ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে, সমগ্র দেশের উপর একটি কালো ছায়া ছড়িয়ে দেয়। পারিবারিক পর্যায়ে এ রোগে মৃতু্যর দরুন দারিদ্রতা এবং আয় বন্টন বৈষম্য সৃষ্টি হয়ে বড় আকারের মহামারি সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা অধিক। বাংলাদেশে মাদক এবং এইচ আইভিঃ ১৯৭৪ এর পর থেকে এদেশে মাদকের ক্রমবৃদ্ধি হতে থাকে। ৭৪ সালে গাঁজা, ৭৯ সালে মদ, ৮৩ তে মৃতসঞ্জীবনী সুরা, ৮৬ থেকে ৯০ তো হেরোইন, ৯৯ থেকে ৯২ তে ফেনসিডিল। দেশে প্রায় ৮০ লাখ লোক মাদকাসক্ত, ঢাকাতেই ১০ লাখ।

মাদকাসক্তদের ৬৫% শিক্ষিত ৮০% অতিমাত্রায় মাদকাসক্ত, হেরোইন আসক্ত ৮০% প্যাথেড্রিনে ১৫% মানড্রেঙ্ ৫% মাদকাসেবনকারীদের ৮৫% এর বয়স ৩০ বছরের নীচে, ৪০ ড্রাগ অবিবাহিত, ৩৫% অবিবাহিত, ১০% সংসার বিচ্ছিন্ন, ৪০% বেকার, ২৫% ছাত্র, ১৫% ব্যবসায়ী, ২০% অন্যান্য পেশার মানুষ। মাদকাসক্তদের ৮৫% বিভিন্ন সামাজিক অপরাধের সাথে জড়িত। অবস্থানগত কারণে এদেশকে দেড় দশক ধরে আনত্মর্জাতিক মাদক চোরচালানের রুট হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৩ লাখের উপর হেরোইন সেবী। মোহাম্মাদপুর অঞ্চলেই ৪০ হাজারের মত মাদকাসক্ত ব্যক্তি রয়েছে।

প্রসারিত হচ্ছে মাদকদ্রব্যের হিংস্রথাবা এবং এর নীলদাংশনে বিপর্যসত্ম হচ্ছে সমাজের মুল প্রাণশক্তি যুবসমাজ। মাদকদ্রব্যসেবী ১২ লক্ষাধিক ছিল ২০০১ সালে। বর্তমানে সংখ্যা ৮৫ লাখ , ঢাকাতেই ১ লাখ ২০ হাজার । HIV সনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা ১২০৭, তন্মধ্যে ৩৬৫ জনের AIDS হয়েছে, ১২৩ জন মারা গেছে। ২০০৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত HIV আক্রানত্ম সনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা ৩৩৩, যার মধ্যে এইডস হয়েছে ১২৫ জনের, মারা গেছে ১৪ জন।

৩০ ১৯৮৬ তে এইডস সনাক্ত হলে ও ১৯৮৯ তে প্রথম খোঁজ পাওয়া যায়। বাংলাদেশে এইডসের সমপ্রসারণ নিম্নরুপঃ সন 1989 91 92 93 94 95 96 99 2000 02 04 05 06 07 সংখ্যা 1 9 11 23 36 46 75 126 157 248 465 658 874 1207 সমাধানের উপায় ঃ ১)ধমর্ীয় অনুশাসন মানা ঃ কুরআনে এসেছে ‘অবশ্যই মদ,জুয়া,মূর্তিপূজা এবং লটারি অপবিত্র ও শয়তনের কাজ । অতএব, তোমরা তা থেকে দূরে থাকবে যাতে সফলকাম হতে পার (সূরা আল মায়িদাহ) । হাদীসে এসেছে , *যাবতীয় নেশা দ্রব্য হচ্ছে মাদক , আর মাদক হচ্ছে হারাম *মাদকাসক্ত ব্যাক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবেনা । *যখন তোমরা নেশা গ্রস্ত থাক তকন তোমরা ইবাদতের সংসর্্পশে এসোনা ।

*মাদকদ্রব্য সকল অশিস্নলতার মূল । ২) কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাসত্মবায়নঃ মাদকের প্রতিকার ও প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে কঠোর আইন প্রণয়ন করা প্রয়োজন । বিশ্বের কোন র্ধমই মাদক গ্রহণকে স্বীকৃতি দেয়না । তাই সরকার কঠোর আইন প্রণয়ন ও শক্তভাবে প্রয়োগ এবং দৃষ্টানত্মমূলক শাসত্মির মাধ্যমে এর প্রতিকার করতে পারেন ,মাদক উৎপাদন,পাচার ও প্রসারের সকল পথ বন্ধ করতে পারেন । ৩)জাতীয় স্র্বােথ বিরত থাকা ঃ মাদকদ্রব্য প্রস্তুত, প্রচলন ও সরবরাহ কাজের সাথে যারা সরাসরি জড়িত জাতীয় স্বার্থে এ ঘৃণ্য কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে ।

রাসূল (সা মদের সাথে সমর্্পক রাখে এরকম দশ ব্যাক্তির উপর লানত করেছেন । ১. যে নির্যাস বের করে ২.প্রস্তুতকারী ৩.ব্যবহারকারী ৪.যে পান করায় ৫.আমদানি কারক ৬.যার জন্য আমদানি করা হয় ৭.বিক্রেতা ৮.ক্রেতা ৯. সরবরাহকারী ১০.লভ্যাংশ ভোগকারী (তিরমিযী) ৪)পারিবারিক সচেতনতা বৃদ্ধি: অভিভাবকের র্কতব্য হবে সনত্মানদের মাদকের ক্ষতি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত করা , বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক করে তোলা , অসৎ সঙ্গীদের থেকে দূরে রাখা , সনত্মানদের স্নেহ মমতা দিয়ে কাছে রাখা ,পারিবারিক বন্ধন সুদৃঢ় রাখা । ৫)শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভূমিকা ঃ শিক্ষকগণ তাদের চরিত্র ,আচরণ ,আদেশ ও উপদেশের মাধ্যমে এবং কাংখিত পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদেও মাদকমুক্ত চেতনায় গড়ে তুলতে পারেন । ৬)সম্মিলিত প্রয়াস ঃ আলেম-ওলামাগণ ওয়ায নসিহতের মাধ্যমে ,সমাজ পরিচালক ও সেচ্ছাসেবীরা অপকারিতা ব্যাখ্যার মাধ্যমে , সরকারী-বেসরকারী এনজিওগুলো তাদের নানা কর্মসূচির মাধ্যমে ,প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ক্ষতি তুলেধরে সচেতনতা বৃদ্ধি , মাদকের বিরম্নদ্ধে জনমত গঠনে গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে । মাদক ও এইচআইভি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অঙ্গীকারের মাধ্যমে সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণ হবে।

এক্ষেত্রে যুবসমাজকেই নেতৃত্ব দিতে হবে, নিতে হবে সুদৃঢ় অঙ্গীকার।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.